দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এবং প্রাকৃতিক সমাধান

 

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

সূচীপত্রঃদৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ: প্রাকৃতিক সমাধান। চোখ আমাদের মানব জীবনের জন্যে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি অংশ যা না থাকলে সমস্ত পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। যাকে আমরা দৃষ্টিশক্তি বলে আখ্যায়িত করি। এই দৃষ্টিশক্তি যদি অকালে আমাদের হারাতে হয় বা চোখের সম্মুখীন হয় তাহলে কি হতে পারে আপনি কি একবার ভেবে দেখেছেন ।

হ্যা আজকে আমরা দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ও প্রাকৃতিক সমাধান নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবো। সাথে কিছু গাইডলাইন দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবো। যেমন, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় দৃষ্টিশক্তি কতটা উন্নত হয়,দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ব্যবহৃত জনপ্রিয় হোমিও ওষুধ, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম ও সতর্কতা এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় (সাথে হোমিও) . আশা করি সাথে থাকবেন। 

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় দৃষ্টিশক্তি কতটা উন্নত হয়?


চোখের বা দৃষ্টিশক্তির সমস্যা এখন খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে যেমন, প্রতিদিনের মোবাইল ও কম্পিউটার দেখার মাধ্যমে , ধুলোবালি পড়ার মাধ্যমে এবং তার সাথে আরো রয়েছে মানসিক চাপ এই সব মিলিয়ে আমাদের দৃষ্টিশক্তির উপর একটা খারাপ প্রভাব পড়ছে। সবাই যখন নিশ্চিতভাবে চশমা কিংবা অস্ত্রোপচারের চিন্তায় মগ্ন সেই সময় আমাদের মতে,দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্যে হোমিওপ্যাথি হতে পারে নিরাপদ ও প্রাকৃতিক বিকল্প।

চোখের বিভিন্ন সমস্যায় হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা


মানবশরীরের ভিতরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে জাগিয়ে তুলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে মূলত এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। তবে এটি চোখের ব্যাপারেও ব্যতিক্রম নয়। এক্ষেত্রে যদি কারো চোখে খুব জ্বালাপোড়া করে অথবা অতিরিক্ত পানি পড়ে তাহলে আপনি Euphrasia বা “আইব্রাইট”নামের একটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খুব উপকারে আসে বিশেষ করে দৃষ্টিশক্তি কার্যকারিতা হিসেবে। 


আবার যেটি আমাদের বেশি সমস্যার কারণ হয়, সেটি হচ্ছে দীর্ঘক্ষণ ধরে কম্পিউটার বা মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে চোখের মধ্যে একটু ক্লান্তির ভাব দেখা দেয় তখন যা চোখে ঝাপসা দেখা যায়। 


এই সমস্যার কারণে Ruta Graveolens নামের হোমিও ওষুধ ভালো কাজে দেয়। আবার দৃষ্টিশক্তি যখন বয়সের কারণে হয়ে থাকে, অর্থাৎ রেটিনার দুর্বলতা দেখা দেয় বা দৃর্ষ্টিশক্তি কমে গেলে Physostigma ও Calcarea Phosphorica ব্যবহার করলে খুবই উত্তম ফল পাওয়া যায়। 

কোন ধরণের দৃষ্টিশক্তির সমস্যায় উপকারী মূলত এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ


দৃষ্টিশক্তির ক্ষেত্রে কিছু বিষয় লক্ষ্য করা উচিত যে, কোন ধরণের দৃষ্টিশক্তির সমস্যার জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ বেশি উপকারী। আমরা এই টপিকে সেই সমস্যাগুলি একটু জানার চেষ্টা করবো। 

  • চোখের দেখতে কষ্ট হওয়া ঝাপসা দেখা বা চোখের ক্লান্তির জন্যে। 
  • চোখের চামড়ায় লালচে ভাব দেখা দিলে বা ফোলা ভাব হলে। 
  • চোখ থেকে পানি পড়া এবং চোখ চুলকানি। 
  • বয়সজনিত কারণে চোখের জ্যোতি কমে গেলে। 
  • চোখে আলো সহ্য করতে না পারা

তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিন্তার ব্যাপার হচ্ছে , হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে একেকজনের শরীর অনুযায়ী আলাদা হয়। তাই কার কী উপসর্গ, সেটা দেখে অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি।

দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ব্যবহৃত জনপ্রিয় হোমিও ওষুধ  


ক্রিস্টিয়ান ফ্রিডরিখ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান হল এই হোমিওপ্যাথিক ওষধের জনক। অনেকবছরের এই হোমিওচিকিৎসায় মানুষ খুবই ভালো ফল পেয়েছেন এবং চোখের ব্যাপারেও তেমন কিছু কম নই। এই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটু ধীরে হলেও মানবদেহের খুবই অভ্যন্তর থেকে কাজ করে এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন নেই বললেই চলে। চলুন তাহলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ব্যবহৃত জনপ্রিয় হোমিও ওষুধ সম্পর্কে একটু ভালো করে জেনে আসি। 

Ruta Graveolens: চোখের ক্লান্তি ও ঝাপসা দৃষ্টিতে  


Ruta Graveolens নামের হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি খুবই উপকারী বিশেষ করে  চোখের ক্লান্তি ও ঝাপসা দৃর্ষ্টি সম্পন্ন সমস্যায় ভুগছেন যারা তাদের জন্যে। কারণ দীর্যক্ষন বা দীর্ঘদিন যারা পড়াশোনায় এবং কম্পিউটার ও মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়ে তাদের মধ্যে এই এই চোখের ক্লান্তি ও ঝাপসা দেখার সমস্যা হয়। এদের জন্যে Ruta Graveolens নামের ঔষধ খুবই কার্যকরী। এই ওষুধ চোখের স্নায়ুকে খুব রিলেক্স করে দেয় যাতে চোখের ক্লান্তি কমে আসে নিমিষেই । 

Euphrasia: চোখে জ্বালা, পানি পড়া  


আরেকটি সাধারণ সমস্যা হলো চোখে জ্বালাপোড়া এবং চোখ দিয়ে পানি পড়া। এটি প্রায় সবার মধ্যে হয়ে থাকে এটি চোখে কোন ধুলাবালি ও ধুয়া লাগলে আবার যাদের এলার্জি রয়েছে তাদের মধ্যে চোখে জ্বালা, পানি পড়া দেখা যায়। উভয় সমস্যার জন্যে Euphrasia বা Eye-bright নামের এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খুবই উপকারী এবং এটি প্রাকৃতিক ওষুধের মতোই কাজ করে। 

Physostigma: রেটিনা দুর্বল হলে  


চোখের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে রেটিনা। চোখের এই সমস্যা বিশেষ করে বেশি হয় বয়সজনিত কারণে। অর্থাৎ যাদের চোখের রেটিনা দুর্বল হয়েছে এবং চোখে ঝাপসা দেখতে লাগছে অথবা আলোতে ঝলক দেখতে লাগে তাদের জন্যে Physostigma হোমিওপ্যাথিক ওষুধটি খুবই ভালো কাজ করে। নিয়মিত ব্যবহারের ফলে দৃর্ষ্টিশক্তি কিছুটা হলেও উন্নতি দেখা দেয়।  

Calcarea Phosphorica: শিশুদের জন্য

শুধু চোখের সমস্যা বড়দের হয় না পরন্তু ছোট শিশুদের ও দৃষ্টিশক্তির সমস্যা হয়ে থাকে। যেমন চোখে ভালো করে ফোকাস করতে না পৰ এবং চোখ এদিক ওদিক করে চলে যাওয়া এই সব সমস্যার জন্যে Calcarea Phosphorica এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শিশুদের জন্যে খুব ভালো কাজ দিয়ে থাকে। কারণ এই ওষুধ চোখের গঠন ও চোখের স্নায়ুকে উন্নত করতে সহায়তা করে। 


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ 


উপরের হোমিও ওষুধগুলো সঠিকভাবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলে চোখের সমস্যায় অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। তবে মনে রাখতে হবে, প্রতিটি শরীরের প্রতিক্রিয়া আলাদা—তাই আত্মচিকিৎসা নয়, অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শই সেরা।

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম ও সতর্কতা  


যদিও আমরা দৃষ্টিশক্তি উন্নতির জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এর কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। কিন্তু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ অনেকে পার্শপ্রতিক্রিয়া মুক্ত হলেও নিয়ম ও ব্যবহার বিধি ও সতর্কতার সহিত ওষুধ নিতে হয়। না হলে উপকার তেমন নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে আমরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম ও সতর্কতা সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। 


দিনে কয়বার, কত ডোজ  


  • হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাবার জন্যে জল আকারে ফোঁটার মত অথবা মুখে গ্রহণযোগ্য ছোট পিল আকারেও দিয়ে থাকে। 
  • রোগের ধরন এবং ওষুধের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দিনে ২ থেকে ৩ বার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। 
  • হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার আগে ও পরে ৩০ মিনিট কিছু না খাওয়ার খুবই উত্তম। 
  • ৩০ পটেন্সি হলে সাধারণত দিনে ২ বার যথেষ্ট।  
  • তবে ওষুধ খাওয়ার সময় একেবারে গিলে না ফেলে ধীরে ধীরে গলিয়ে খাওয়া উচিত এবং দাঁড়িয়ে না খেয়ে বসে খাওয়ার অভ্যাস খুবই ভালো। 

কারা এড়িয়ে চলবে 


  • হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খুবই ভালো এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত হলেও কিছু মানুষের জন্যে উপযুক্ত নাও হতে পারে। যেমন 
  • যাদের কেমোথেরাপি চলছে 
  • গর্ভবতী মায়ের জন্যে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া সমস্যার কারণ হতে পারে। 
  • যাদের মধ্যে খুবই গুরুতর এলার্জি রয়েছে। 


এছাড়া নিজে নিজে ওষুধ নির্বাচন না করাই ভালো, কারণ একই সমস্যা হলেও ব্যক্তিভেদে ওষুধ আলাদা হতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ক্ষেত্রে শিশু ও প্রবীণদের জন্য আলাদা গাইডলাইন


য়স্কদের তুলনায় শিশুদের ক্ষেত্রে ডোজ একটু হালকা করে দেওয়া হয় যেমন, বয়স্কদেরকে ৩০ পটেন্সি হলেও শিশুদের জন্যে ৬ বা ১২ পটেন্সি দিয়ে থাকে।  

শিশু ও বয়স্কদের জন্য ডোজ একটু হালকা হয়।  


প্রবীণদের জন্য শরীরের দুর্বলতা বিবেচনা করে ওষুধ বাছাই করা হয়।  

এই বয়সের রোগীরা অনেক সময় অন্য ওষুধ খাচ্ছেন—তাই হোমিও নেওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ জরুরি।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় (সাথে হোমিও) 


দৃষ্টিশক্তি হচ্ছে আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তবে বর্তমানের ডিজিটাল যুগে স্ক্রিন-ভিত্তিক জীবনে চোখের যত্ন নেওয়া হয়ে উঠেছে বাধ্যতামূলক। কারণ আমরা এক মুহূর্ত ও মোবাইল ছাড়া থাকতে পারছি না এবং সেটি জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 


যেহেতু আমাদের স্ক্রীনভিত্তিক জীবন পরিচালনা করতে হবে, সেহেতু দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্যে হোমিপ্যাথিক ওষুধের বিকল্প হিসেবে ঘরোয়া উপায়ে দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্যে একটু মনোযোগী হতে পারি। 

চোখের জন্য পুষ্টিকর খাবার  


দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ছাড়াও সঠিক খাদ্যভ্যাসে আপনার চোখের অনেক সমস্যা সমাধান হতে পারে এবং এটি গুরুত্বপূর্ণ। যেমন বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ এবং ভিটামি এ যুক্ত খাবার খেতে পারেন ব্রকলি, গাজর, পালংশাক ও কচুশাক। 

ওমেগা-৩ রয়েছে এমন সামুদ্রিক মাছ এবং সঠিক ডিমের কুসুম ও বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করুন এতে করে চোখ কে হাইড্রেড ও সতেজ রাখবে। 

প্রত্যেকদিন ৮-১০ গ্লাস পানি খাওয়ার জন্যে অন্তত অভ্যাস করুন এতে করে চোখকে ড্রাই হওয়া থেকে রক্ষা করে।

নিয়মিত চোখের ব্যায়াম  


চোখের পেশিকে সচল রাখতে 

প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ড ২০ ফুট দূরে তাকানো অভ্যাস করুন। 

চোখের বয়ামের মধ্যে চোখ ঘোরানো, পামিং, এবং চোখ বন্ধ করে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। 

চোখে পানির ঝাপটা ও বিশ্রাম


মানুষের শরীরের সাথে চোখের ও বিশ্রাম প্রয়োজন। তাই পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন এবং চোখের চাপ কমাতে মাঝে মাঝে কিছুক্ষন চোখ বন্ধ রাখুন। 

রাতে ল্যাপটপ, ডেক্সটপ অথবা মোবাইল ব্যবহারে ব্লু-কাট চশমা ব্যবহার করুন।

প্রতিদিন ঠান্ডা পানি দিয়ে চোখে ঝাপটা দিন অন্তত ২ থেকে ৩ বার। 

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে সহজ কিছু জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর (FAQ)  


হোমিওপ্যাথিক ওষুধে কি দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি ফিরে আসে ? 
না সব ক্ষেত্রে ফিরে পাওয়া সম্ভব নাও হতে পারে , তবে হালকা ও প্রাথমিক সমস্যায় উন্নতি হয় বেশিরভাগ। 

এই চিকিৎসায় কতদিনে ফল পাওয়া যায় ? 
শরীর উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণত কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস সময় লাগে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে বছর ও লেগে যেতে পারে ।  

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কি সবার জন্য নিরাপদ ?
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সবার জন্যে নিরাপদ হলেও যতাযত ডাক্তারের পরামর্শের প্রয়োজন হতে পারে। তবে সঠিকভাবে ডোজ দেওয়া গেলে অনেকটাই নিরাপদ ধরা হয়।

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে কোন সবজি ভূমিকা রাখে ?
দৃষ্টিশক্তি ভালো এবং উন্নতি করতে গাজর,পালংশাক এবং ব্রকলি খুবই উপকারী ভূমিকা রাখে। 

স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব কত ?
স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দৃষ্টির নূন্যতম দূরত্ব প্রায় ২৫ সেন্টিমিটার। এই দূরত্বে সাধারণত চোখ স্বচ্ছভাবে দেখতে পায়।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় ?
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির ইসলামিক উপায় হলো বিশুদ্ধ পানির ওযু, তাজা খেজুর খাওয়া ও নামাজে মনোযোগ চোখের শান্তিতে সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে শেষ মন্তব্য


দৃষ্টিশক্তি উন্নতির জন্যে অনেকের মনের অনেক অজানা কিছু আমরা এই আর্টিকেলে বলার চেষ্টা করেছি। দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সম্পর্কে ও আমরা বিস্তারিত বলেছি। আশা করি এই আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জেনেছেন। যদি আমাদের আর্টিকেলে ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের সাথে থাকবেন ইমেইল দিয়ে যুক্ত থাকুন নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্যে। 


গ্লুকোমা, ঝাপসা দৃষ্টির জন্য শীর্ষ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪