পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম এবং পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা
সুচীপত্রঃপেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম । বর্তমান জীবনের ব্যস্ততা ও অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের ফলে অনেকেই পেটের অতিরিক্ত মেদের সমস্যায় ভোগেন। পেটের মেদ কেবল শারীরিক সৌন্দর্য নষ্ট করে তাই নয়, এটি শরীরের জন্যও খুবই বিপজ্জনক। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এই অতিরিক্ত মেদ। সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকর।
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম হলো একটি নিরাপদ ও প্রাকৃতিক উপায় যা শরীরের সাথে মনের ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। যোগাসনের বিভিন্ন ভঙ্গি পেটের পেশিকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তারউপরে, এই যোগ ব্যায়াম মানসিক চাপ হ্রাস করে এবং সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে। তাই, যারা পেটের মেদ কমাতে চান, তাদের জন্য যোগ ব্যায়াম একটি অত্যন্ত কার্যকর এবং সুস্থ উপায় হতে পারে।
পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম খুবই উপযোগী একটি পদ্বতি। এবং পেটের মেদ কমানোর জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি । আমরা নিচে কিছু খাবারের তালিকা সম্পর্কে বলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি যা আপনার জন্যে খুবই উপকারী হবে বলে আমরা আশাবাদী।
সবুজ শাকসবজি
উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ শাক সবজি আপনার পেটের মেদ কমাতে খুবই সহযোগিতা করবে কারণ এই গুলি দীর্ঘক্ষণ ধরে আপনার পেটকে সতেজ ও ভরাট রাখে যেমন ব্রোকোলি, পালং শাক, লাউ, শসা প্রভৃতি।
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
প্রোটিন মানব শরীরের জন্যে খুবই প্রয়োজনীয়, কারণ প্রোটিন মানব দেহে মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে সাথে পেশির গঠন ঠিক রাখতে সহায়তা করে। যেমন ডিম, মুরগির মাংস (চর্বিমুক্ত), মাছ, ডাল এবং বাদাম প্রোটিনে ভরপুর।
ফলমূল
কিছু ফলফুল আপনার খাওয়া খুবই জরুরি যা আপনার শরীরে ফ্যাট বা মেদ কমাতে খুবই সহায়তা করে কারণ এই ফলগুলিতে প্রচুর এন্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে। যেমন আপেল, বেরি, কমলা, পেঁপে, এবং তরমুজ প্রভৃতি।
পূর্ণ শস্য
পেট ভরা রাখে কিন্তু মেদ বা ফ্যাট জমে না এমন পূর্ণ শস্য খাওয়া খুব প্রয়োজন যেমন ওটস, ব্রাউন রাইস, এবং কোয়িনোয়া প্রভৃতি।
গ্রিন টি
গ্রিন টি খুবই উপকারী এবং মেদ কমাতে খুবই সহায়ক, কারণ গ্রিন টি আপনার মেটাবলিজম বাড়িয়ে অতিরিক্ত ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে।
পানি ও লেবুর শরবত
পানি এবং লেবুর শরবত খুবই উপকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে পেটের মেদ কমাতে, কারণ নিত্যদিন পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করলে শরীর থেকে টক্সিন দূর হয় এবং লেবুর শরবত পেটের মেদ কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আমরা যে তেল খেয়ে থাকি তা আমাদের চর্বি বৃদ্ধি করতে খুবই সহায়ক, কিন্তু অলিভ অয়েল সেক্ষেত্রে বিপরীত।
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম এবং সঠিক খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত ঘুমও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩ দিনে পেটের মেদ কমানোর ঔষধ
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম সম্পর্কে আমাদের জার্নি শুরু হলেও এই টপিকে ৩ দিনে পেটের মেদ কমানোর ঔষধ সম্পর্কে জানার আগ্রহটা একটু বেশি থাকবে। এর কারণ সম্পর্কে বলি, আমরা বাঙালিরা সহজে সব কিছু পাওয়ার জন্যে উদগ্রীব থাকি।
৩ দিনে পেটের মেদ কমানোর আসলে তেমন কোন ঔষধ নেই। ৩ দিনে পেটের মেদ কিছুটা কমে এমন কিছু তথ্য আমরা দেওয়ার চেষ্টা করছি আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।
- নিয়মিত এবং পরিমিত খাবার খান, তবে অতিরিক্ত খাবেন না।
- কোনো অবস্থায় সময়ের খাবার বাদ দেবেন না।
- প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাবেন না।
- সর্বদা মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকুন এবং সাথে নিজেকে খুশি রাখুন।
- অতিরিক্ত ঘুম পরিহার করুন।
- তাড়াতাড়ি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
- চিনি কম খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- নিজেকে ব্যস্ত রাখুন এবং অলসতা পরিহার করুন।
- আতব চাউল এবং আটা খাওয়ার পরিবর্তে অন্য কিছুর অভ্যাস করুন।
মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায়
মহিলাদের পেটের মেদ অনেক কারণে বৃদ্ধি পাই। তার মধ্যে কিছু উল্ল্যেখ যোগ্য কারণ হচ্ছে হরমোনজনিত কারণে। তবে মেয়েদের পেটের মেদ বৃদ্ধি হওয়া স্বাভাবিক বেপারে। এছাড়াও ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে গেলেও মহিলাদের মেদ বেড়ে যায়।
আরো অনেক কারণ রয়েছে তারমধ্যে অস্বাস্থকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে ও মহিলাদের পেটের মেদ বেড়ে যায়। অতিরিক্ত ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহন ও মেদ বাড়ার জন্যে দায়ী। আবার শারীরিক পরিশ্রম না করলেও শরীরের ক্যালরি জমে গিয়ে মেদ বৃদ্ধি পাই।
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম এর এই আর্টিকেলে আমরা কিভাবে মেদ জমে বা বৃদ্ধি পাই তা একটু আলোচনা করলাম। এখন আমরা জানবো মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর উপায় সমূহ কি ?
- প্রচুর পরিমান শাকসবজি, ফল, প্রোটিন এবং ফাইবারযুক্ত স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার অভ্যাস করতে হবে এবং এর সাথে চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা বাঞ্চনীয়।
- প্রতিদিন ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন যেন, বিশেষ করে কার্ডিও ও শক্তিবর্ধক ব্যায়াম পেটের মেদ কমাতে কার্যকরি হয়। এক্ষেত্রে অন্তত প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা জগিং করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
- স্ট্রেস কমানোর জন্যে মেডিটেশন, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য মানসিক প্রশান্তি আনার পদ্ধতি অনুসরণ করুন। কারণ স্ট্রেস এর কারণেও মেদ বেড়ে যায়।
- পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমের নিশ্চয়তা ঠিক করুন অন্তত ৭-৮ ঘন্টা পর্যন্ত। কারণ ঘুম শরীরের বিপাক ক্রিয়া ঠিক রাখতে সহয়তা করে।
- যথেষ্ঠ পরিমানে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন কারণ পানি শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে।
ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায়
আমরা কিন্তু এই আর্টিকেল শুরু করেছিলাম " পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম" এই কথার উপর ভিত্তি করে। তবে যাদের ব্যায়াম করতে যাদের কষ্ট হয় তাদের জন্যে ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে বলার চেষ্টা করছি।
তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে মেদ কমানোর জন্যে যোগ ব্যায়াম খুবই উন্নত একটি পন্থা বা কার্যকরী একটি উপায়। তবে ব্যায়াম ছাড়াও কিছু পথ রয়েছে আমরা সেই সম্পর্কে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় আছি।
ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায় হিসেবে প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা। এই ক্ষেত্রে তেল ও চর্বি সমৃদ্ধ প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলা খুবই প্রয়োজন।
বিভিন্ন রকম শাক সবজি, ফলমূল এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য বেশি পরিমানে খাবার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এর সাথে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ফাইবার শারীরিক প্রক্রিয়াকে হজমের মাধ্যমে খুবই ভালো রাখে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে।
নিজেকে আনন্দে রাখুন এবং নিজেকে ব্যস্ত রাখুন সাথে অতিরিক্ত চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত পানীয় এড়িয়ে চলুন। বাজারের জুস্ খাওয়া বন্ধ করুন কারণ এই জুসগুলিতে যথেষ্ট পরিমান চিনি থাকে যা শরীরের মেদ বৃদ্ধি করার জন্যে যথেষ্ট। প্রতিদিন লেবু বা আদা দিয়ে হালকা কুসুম গরম পানি পান করুন কারণ এটি মেদ কমাতে খুবই উপকারী।
খাবার খাওয়ার সময় ধীরে ধীরে খান যেন ভালো করে চিবিয়ে খেতে পারেন। কারণ ভালো করে চিবিয়ে এবং সময় নিয়ে খেলে কম খাবারে পেট ভরে যায়। তাছাড়াও পরিপূর্ণ খাবার খাওয়ার চেয়ে পেটে হালকা ক্ষুদা রেখে খেলেও অনেকাংশে মেদ বাড়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
ছেলেদের পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম
মানুষের পেটের মেদ শুধুমাত্র একজন মানুষের সৌন্দর্য নষ্ট করে না, এই মেদ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলে। ছেলেদের পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে। তাই আমরা এমন কয়েকটি ব্যায়ামের কথা উল্লেখ করার চেষ্টা করছি , যা ছেলেদের পেটের মেদ কমানোর দ্রুত কার্যকরি।
ছেলেদের পেটের মেদ কমানোর কয়েকটি উল্যেখযোগ্য যোগ ব্যায়ামের নাম
প্ল্যাঙ্ক
প্ল্যাঙ্ক হলো একটি শক্তিশালী যোগ ব্যায়াম যা পেটের পেশি খুবই শক্তিশালী করে থাকে । এটি করার পদ্বতি হচ্ছে, মাটিতে শুয়ে হাত ও পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে শরীর সোজা রেখে থাকুন। প্রতিদিন ৩০ সেকেন্ড থেকে শুরু করে সময় ধীরে ধীরে বাড়ান।
ক্রাঞ্চেস
ক্রাঞ্চেস হলো একটি পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম। যা পেটের মেদ কমানোর জন্য অন্যতম ও সেরা ব্যায়াম। এটির পদ্বতি হলো, মাটিতে শুয়ে হাঁটু ভাঁজ করে রাখুন এবং হাত মাথার পেছনে রাখুন। এরপর ধীরে ধীরে কাঁধ উঠিয়ে পেটের দিকে টানুন। প্রতিদিন ১০-১৫ বার করে করুন।
সাইক্লিং মুভমেন্ট
সাইক্লিং মুভমেন্ট সবার একটি পরিচিত যোগ ব্যায়াম যা মাটিতে শুয়ে হাত মাথার পেছনে রেখে একটি পা ভাঁজ করে অন্য পা সোজা করুন। এরপর দুই পায়ের মুভমেন্ট সাইক্লিংয়ের মতো করুন। এটি পেটের পাশাপাশি কোমরের মেদ কমাতেও সাহায্য করে।
লেগ রাইজ
লেগ রাইজ একটি সহজ ব্যায়াম যা পেটের নিচের অংশের মেদ কমাতে কার্যকর। মাটিতে শুয়ে দুই পা সোজা রেখে ধীরে ধীরে উপরের দিকে তুলুন এবং আবার নামান। প্রতিদিন ১৫-২০ বার করুন।
৭ দিনে পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম
যদিও ৭ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায় ব্যায়াম নিয়ে এই টপিক। তারপর ও বলার দরকার যে, ৭ দিনে পরিপূর্ণ মেদ কমে যায় না, তবে নিয়মিত ৭ দিন যোগ ব্যায়াম ধারাবাহিক ভাবে করলে অনেকাংশে পেটের মেদ কমার মত সম্ভাবনা আপনি দেখতে পাবেন।
পেটের মেদ কমাতে যোগ ব্যায়াম প্রাকৃতিক এবং সর্বোত্তম একটি উপায়। নিয়মিত যোগব্যায়াম মেদ কমানোর পাশাপাশি শরীরকে সুগঠিত ও মানসিকভাবে শান্ত রাখতে অধিক পরিমানে সহায়তা করে। ৭ দিনের মধ্যে পেটের মেদ কমানোর জন্য আমরা নিচের কিছু কার্যকর যোগ ব্যায়ামের অনুশীলন করার পদ্বতি বলার চেষ্টা করছি।
ভুজঙ্গাসন
এই ভুজঙ্গাসনের মাধ্যমে পেটের পেশি শক্তিশালী করে এবং পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে। এই আসন করার নিয়ম হচ্ছে মাটিতে উপুর হয়ে শুয়ে হাত দিয়ে শরীরের উপরের অংশ তুলুন এবং মাথা পিছনের দিকে ঝুঁকিয়ে রাখুন। প্রতিদিন ৫-১০ বার এটি করুন।
কপালভাতি প্রণায়াম
কপালভাতি প্রাণায়াম খুবই সুপরিচিত এবং সর্বজন নন্দিত একটি যোগ ব্যায়াম , যা শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলনেই মাধ্যমে করতে হয়। এই যোগ ব্যায়ামে পেটের মেদ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। ও যোগব্যায়াম করার নিয়ম হচ্ছে মেরুদন্ড সোজা করে বসুন, তারপর নাক দিয়ে জোরে শ্বাস ছাড়ুন এবং গ্রহণ করুন। প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট অনুশীলন করুন।
পবনমুক্তাসন
পবনমুক্তাসন পেটের চর্বি কমাতে খুবই সহায়ক এবং হজম শক্তি ও বৃদ্ধি করে। এই যোগ ব্যায়াম করার নিয়ম হচ্ছে , মাটিতে শুয়ে এক পা ভাঁজ করে পেটের কাছে টেনে আনুন এবং হাত দিয়ে পা ধরে রাখুন। প্রতিদিন ৮-১০ বার এটি করুন।
নৌকাসন
নৌকাসন পেটের পেশিকে দৃঢ় করে এবং মেদ কমায়। মাটিতে বসে পা ও শরীর উপরে তুলে নৌকার আকারে ভঙ্গি করুন। প্রতিদিন ২০-৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।
যোগব্যায়ামের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পান এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখলে মাত্র ৭ দিনেই পেটের মেদ কমানোর স্পষ্ট পরিবর্তন দেখতে পাবেন। ধৈর্য এবং নিয়মিত চর্চাই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম নিয়ে শেষ কথা
পেটের মেদ কমানোর যোগ ব্যায়াম নিয়ে গল্প করতে করতে আমরা অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়েছি। তথাপি পেটের মেদ কমানো সম্পর্কে এতগুলি টপিকের মধ্যে একটি কথা স্পষ্ট করে দেওয়া দরকার যে, যোগ ব্যায়ামের পেটের মেদ কমানোর জন্যে খুবই উপযুক্ত একটি পদ্বতি যা বিশ্ব সমাদৃত। এই কারণে সারা বিশ্বের মানুষেরা এই যোগ ব্যায়ামের প্রতি খুবই সচেতন। যেন সারা জীবন স্বাস্থ্য ফিট থাকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url