লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এবং লিভার ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ বাংলাদেশ
সূচীপত্রঃলিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে। ক্যান্সার অবশ্যই মরণ ব্যাধি এই বিষয়টি আমরা সকলে জানি তবে, এটিও জানার দরকার যে সংশয় আরো বেশি মারাত্নক ব্যাধি। এই কথা বলার পিছনে কারণ হচ্ছে ক্যান্সার হলেই মানুষ মরে যায় না। কিন্তু সন্দেহ মানুষকে আরো অনেক পিছনে নিয়ে যায়।
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এই কথা নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। কারণ লিভার ক্যান্সার যদিও জঠিল সমস্যা, কিন্তু তারপর ও অনেক মানুষ রিকবার করেছে এবং আজো বেঁচে আছে। আমরা আজকে লিভার ক্যান্সার নিয়ে আলোচনা করবো এবং লিভারের সমস্যা নিয়ে বিশেষ ভাবে আলোকপাত করার চেষ্টা করবো।
লিভার ক্যান্সার কি
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে বা লিভার ক্যান্সার কি এই চিন্তাগুলি মানুষের মধ্যে তখনই ভর করে যখন কারো মধ্যে এই লিভার সমস্যাগুলি দেখা যায়। লিভার ক্যান্সার হলো লিভারের একটি জঠিল রোগ বিশেষ যাকে হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমা নামে সবাই চিনে থাকে ।
এটি লিভারের স্বাস্থ্যের জন্যে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। কারণ এটি লিভারের কোষ থেকে শুরু হয়ে থাকে। বিশেষ করে হেপাটাইটিস বি এবং সি এর জন্যে বেশি দায়ী। লিভার ক্যান্সার হলে তা প্রাথমিক পর্যায়ে জানা খুব কষ্ট হয়ে পড়ে ।
তবে হ্যা প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে এই লিভার ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমরা ধীরে ধীরে এই নিবন্ধে লিভার ক্যান্সার কি কারনে হয় এবং লিভার ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ কি সেই বিষয়ে বলার চেষ্টা করবো ।
লিভার ক্যান্সার কি কারনে হয়
অনেকে জানতে চাই লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে আবার অনেকে লিভার ক্যান্সার কি কারনে হয় সেটি জানার আগ্রহ রাখেন । লিভার ক্যান্সার অথবা যকৃত ক্যান্সার বলে থাকে অনেকে । এটি সাধারণত দুইভাবে হয় একটি প্রাইমারি যা হেপাটাইটিস বি এবং সি এর কারণে আরেকটি হচ্ছে সেকেন্ডারি যা অন্য অঙ্গ থেকে হয়ে থাকে। লিভার ক্যান্সার কি কারণে হয় সেই সম্পর্কে আমরা লিস্টের মাধ্যমে জেনে আসি।
- প্রাইমারি লিভার ক্যান্সার হয় হেপাটাইটিস বি ও সি সংক্রমনের কারণে যা লিভারের নিজস্ব কোষ থেকে হয়ে থাকে।
- অনিয়ন্ত্রিত মদ্যপানের কারণে লিভার ক্যান্সার হয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত ওজনের কারণে ও স্বাস্থ্যের কিছু নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তাই লিভার ক্যান্সার হতে পারে।
- রক্তের শর্করার উচ্চ মাত্রা লিভারের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে।
- দীর্ঘ মেয়াদি লিভারের রোগ বা যকৃতের রোগ ও ক্যান্সারের কারণ হতে পারে বা ঝুঁকি বাড়ায়।
- জেনেটিক ভাবে পরিবারের কারো মধ্যে লিভার ক্যান্সার বা লিভারের রোগ থাকলে ও লিভার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
- অ্যাসবেস্টস, আর্সেনিকের মতো রাসায়নিকের সংস্পর্শ ও লিভার ক্যান্সার হওয়ার কারণ হতে পারে।
- বাইরের খাবার যেমন ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত তেলজাতীয় খাবার লিভার ক্যান্সার এর কারণ হতে পারে।
- ফুটানো পানি পান করার কারণে ও পানির মাধ্যমে লিভারের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
- ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই এর অভাবে লিভারের ক্যান্সার হতে পারে।
লিভার ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ
লিভার ক্যান্সার হলে অনেক সময় আমরা হালকা কিছু ঔষধ খেয়েই দায় সারা হয়। এই দায় সারা অবস্থা আমাদেরকে আরো বেশি লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকিতে ফেলে দেয় ।
হ্যা তবে লিভার ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ গুলি জেনে রাখলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে আসবে বলে আমরা মনে করি। কারণ এই সাধারণ বা প্রাথমিক লক্ষণ গুলি আমরা অবগত থাকি না। তাই নিচে লিভার ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ সমূহ সম্পর্কে বলার চেষ্টা করছি।
- খুব বেশি ক্লান্তি অনুভব করা
- সাধারণ ভাবে বা প্রাথমিক ভাবে ত্বক ও চোখের মধ্যে হলুদ ভাব দেখা গেলেও লিভার ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।
- মাথা ব্যথা বা মাথা ঘোরার মত অবস্থা দেখা যাবে অস্বাভাবিক ভাবে।
- খাবারের প্রতি অনীহা প্রকাশ করা বা আগ্রহ হারিয়ে ফেলা।
- খাবারের পরে পেটে অস্বস্তি বোধ লাগা বা পেট ভারী হয়ে যায়।
- শরীরের ওজন হঠাৎ কমে যাওয়া।
- পেটের উপরের ডান পাশে ব্যথা অনুভব করা।
- নিশ্বাস নিতে কষ্ট হাওয়া বা সমস্যা লাগা।
- হজমের সমস্যা দেখা দেওয়া।
- রক্তচাপের তারতম্য হয়ে যায় উচ্চ রক্তচাপ বা কম রক্তচাপ।
- ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা একাধিক ভাব বমি হাওয়া।
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এই চিন্তা না করে লিভার ক্যান্সারের এই প্রাথমিক লক্ষণ গুলি দেখলে দেরি না করে একজন ভালো লিভার বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করা খুবই জরুরি। কারণ প্রথমেই এই লিভার ক্যান্সার ধরা পড়লে লিভার ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।
লিভার ক্যান্সার হলে কি হয়
এতক্ষন লিভার ক্যান্সার কি, কারণ এবং লক্ষণ গুলি সম্পর্কে জেনেছেন এবার জানবো লিভার ক্যান্সার হলে কি হয়। লিভার ক্যান্সার হলে মানুষের মধ্যে অনেক কিছু লক্ষ্য করা যায়।
যেমন একজন মানুষের মধ্যে লিভার ক্যান্সার হলে শরীরের ক্লান্তিভাব লেগেই থাকে এবং সর্বদা দূর্বল লাগবে। শরীরের অনেক অংশে ব্যথা অনুভব শুরু হয়ে যায়। এর সাথে চোখের সাদা অংশে হলুদ ভাব দেখা দেয়।
তারসাথে ক্ষুদা মন্দভাব দেখা দেয়। শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা বৃদ্ধি পাই। পেটে ব্যথা অনুভব হয় প্রায় সময়। হৃদস্পন্দন কখন কখন বেড়ে যায় আবার কমে যাওয়ার মত ঘটনাও ঘটে থাকে। প্রতিদিনের কাজ কর্ম গুলির প্রতি অনিহা চলে আসে । তার সাথে মানসিক ভাবে অনেকেটা বিষন্নতা এসে ভর করে থাকে ।
লিভার ক্যান্সারের ঔষধ
এই টপিকে আমরা জানবো লিভার ক্যান্সারের ঔষধ সম্পর্কে অর্থাৎ লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা পদ্বতি সম্পর্কে। যকৃত ক্যান্সার বা লিভার ক্যান্সার অথবা হেপাটোকেলুলার কার্সিনোমা, একটি ভয়ানক রোগ যে সমস্যা লিভারের কোষে শুরু হয়।
লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের ঔষধ এবং থেরাপি ব্যবহৃত হয়। তবে বর্তমান চিকিৎসাশাস্ত্রে , লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসায় দুই ভাবে করা হয়। একটি হচ্ছে প্রথাগত ঔষধ এবং আরেকটি হচ্ছে টার্গেটেড থেরাপি।
লিভার ক্যান্সারের জন্যে প্রথাগত ঔষধ হিসেবে সাইটোটক্সিক কেমোথেরাপি খুবই জনপ্রিয় এবং অন্যতম। এই চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যান্সারের কোষগুলিকে নষ্ট বা ধ্বংস করার জন্যে নানা রকমের কেমিক্যাল ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
তবে, এই চিকৎসার ক্ষেত্রে অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং এর সাথে প্রত্যেক লিভার ক্যান্সার রোগীর জন্যে এই চিকিৎসা পদ্বতি কার্যকর নাও হতে পারে।
আবার টার্গেটেড থেরাপির মাধ্যমে বিশেষ ধরনের ক্যান্সার কোষকে লক্ষ্য করে কাজ করে। যেমন, সোর্ফানিব (Sorafenib) ও লেনভাটিনিব (Lenvatinib) এই রোগের জন্য ব্যবহৃত জনপ্রিয় ঔষধ। এই পদ্বতিতে রোগীর ক্যান্সারের বৃদ্ধি হাওয়া রোধ করে দিতে পারে এবং একজন লিভার ক্যান্সার রোগীর জীবনমানকে অনেক উন্নত করে তুলতে পারে।
বর্তমানে আরো একটি ক্যান্সারের চিকিৎসা পদ্বতি উঠে এসেছে সেটি হলো ইমিউনোথেরাপি। এটি হচ্ছে ইমিউন সিস্টেমকে দারুন ভাবে সক্রিয় করে তুলে এবং ক্যান্সার কোষগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত করে।
লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসায় সঠিক ঔষধ নির্বাচন রোগীর স্বাস্থ্য, ক্যান্সারের পর্যায় এবং অন্যান্য ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য। সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করা হলে লিভার ক্যান্সার মোকাবেলা করা সম্ভব।
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে
অনেকের ধারণা থাকলে যে, লিভার ক্যান্সার হলেই ২ মাস বা ৩ মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকে। আসলে ঘটনা সেভাবে ঘটে না। আমরা সবাই জানি আমাদের শরীরের একেক জনের ঘটনা ইমিউন সিস্টেম একেক রকম।
তাই লিভার ক্যান্সার রোগীর ক্ষেত্রে ও সেই রকম। লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে সেটা নির্ভর করবে কিছু ফ্যাক্টরের উপর। প্রাথমিক পর্যায়ে লিভার ক্যান্সার ধরা পড়লে সঠিক পদ্বতিতে চিকিৎসা দিলে অন্তত ৫ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত বাঁচার সম্ভাবনা ৭০% পর্যন্ত হয়ে যায়।
তবে মনে রাখতে হবে প্রাথমিক পর্যায় অতিক্রম করে গেলে বা দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে লিভার ক্যান্সার রোগীর বাঁচার ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়।
দ্বিতীয় পর্যায়ে গেলে লিভার ক্যান্সার রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এই রোগে টিকে থাকার ক্ষমতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে।
যদি একজন লিভার ক্যান্সার রোগী অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন ডায়াবেটিস বা হৃদরোগে পূর্বে থেকে ভুগে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে তাদের বাঁচার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যেতে পারে।
তৃতীয়ত, চিকিৎসা ব্যবস্থা ও এই রোগীর জন্যে অনেক প্রভাব ফেলে। যেমন সার্জারি, কেমোথেরাপি এবং ইমিউনোথেরাপি যতাযতভাবে প্রয়োগ করা যায় তাহলে লিভার ক্যান্সার রোগীর জীবনের মেয়াদ বাড়ানো অনেকাংশে সম্ভব।
ক্যান্সার রোগীর মনের সাহস ও মানসিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ এই ক্ষেত্রে । মনের আশা এবং ইতিবাচক মনোভাব একজন রোগীকে দীর্ঘ সময় বাঁচতে সাহায্য করতে পারে। লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এই চিন্তা একদম মন থেকে বাদ দেওয়া খুবই জরুরি ।
সর্বশেষে এই কথা বলা যায় যে, লিভার ক্যান্সারে বাঁচার সম্ভাবনা অনেক ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু সঠিক চিকিৎসা এবং যত্নে জীবনমান উন্নত করা সম্ভব।
লিভার ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ বাংলাদেশ
যারা ইতিমধ্যে লিভার ক্যান্সারে ভুগছেন কিন্তু চিকিৎসার খরচের সাথে পেরে উঠছেন না। আবার অনেকে লিভার ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ বাংলাদেশ এ কত হতে পারে সেটা জানা নাই কিন্তু জানার ইচ্ছে রয়েছে তাদের জন্যে এই টপিক।
লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে একটু খরচ সাপেক্ষ। বাংলাদেশে লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ কয়েকটি ধাপে হয়ে থাকে। বিভিন্ন স্তরে আমরা খরচের কথা বলার চেষ্টা করবো।
যেমন প্রাথমিক ভাবে লিভার ক্যান্সার নিশ্চিত হওয়ার ক্ষেত্রে নানা রকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করার দরকার পরে। তারমধ্যে আল্ট্রাসাউন্ড,ম্যাগনেটিক রেসোন্যান্স এবং সিটি স্কেন এই সব কিছুর খরচ পড়তে পারে কমপক্ষে ১৫ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এবার রোগ ধরা পড়ার পর চিকিৎসা পদ্বতি শুরু হলে কেমোথেরাপি সাধারণত প্রত্যেক সাইকেলে ২০ হাজার থেকে কোনো কোনো অবস্থায় ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আবার অনেকে আছে টার্গেটেড থেরাপির মত আধুনিক চিকিৎসা করাতে পারে সেক্ষেত্রে আরো খরচ বৃদ্ধি পাই। যেমন ১ লক্ষ টাকার মত খরচ পড়তে পারে ।
অনেকের ক্ষেত্রে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের মত অবস্থা হয়ে যায় তবে সেই ক্ষেত্রে অনেক টাকার খরচ পড়তে পারে। লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট, হাসপাতালের বিল সহ সব মিলিয়ে প্রায় ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচের বহর যেতে পারে।
এছাড়া, সার্জারি বা লিভার ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রে খরচ অনেক বেড়ে যায়। ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য হাসপাতালের বিল ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ১৫-২০ লক্ষ টাকা লাগতে পারে।
লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ বাংলাদেশ এ বিশালভাবে পরিবর্তিত হতে পারে এবং রোগীর আর্থিক অবস্থা একটি জরুরি ভূমিকা পালন করে এক্ষেত্রে । আবার সরকারিভাবে লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ বাংলাদেশে তেমন ব্যয় বহুল নাহলে ও চিকিৎসা পদ্বতি খুবই ধীর এবং রোগীতে দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষমান থাকতে হয় । তবে অনেক দাতা সংস্থা আমাদের দেশে রয়েছেন তাদের সাথে যোগাযোগ করলে আশা করি অনেকাংশে সুবিদা পেতে পারেন ।
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এই নিয়ে লেখকের শেষ বার্তা
লিভার ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এই চিন্তা বাদ দিয়ে মনের সাহস গঠন করুন । কারনে এই সময় মানসিক শক্তি আপনাকে লিভার ক্যান্সার থেকে অনেকাংশে বাঁচিয়ে তুলবেন বলে আমাদের মনের অভিলাশ । তাছাড়াও আমরা লিভার ক্যান্সার নিয়ে অনেককিছু তুলে ধরেছি । সেগুলি একটু মনযোগ দিয়ে এতক্ষন পড়ে থাকলে অনেক সতর্কতার সাথে জীবন ধারন করতে পারবেন । ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।
স্টেজ ফোর ক্যানসারের রোগী কতদিন বাঁচে
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url