বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় এবং বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়
সূচীপত্রঃবাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় । বাচ্চাদের দাঁতের পোকা হওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। চকোলেট জাতীয় খাবার থেকে শুরু করে আরো নানা রকম খাবার বাচ্চাদের আবদার মেটাতে খাওয়াতে হয়। তাই বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হতেই পারে। তাই এই নিবন্ধে বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় নিয়ে আলোচ্য বিষয় থাকছে ।
অর্থাৎ বাচ্চাদের দাঁতের সমস্যা নিয়ে সম্পূর্ণ আলোচনা হবে। যেমন বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ, বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়, বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়, বাচ্চাদের দাঁত উঠে কত মাসে, বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ব্যথার ঔষধ কি ।
বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ
বাচ্চাদের দাঁত না উঠার অনেক রকম কারণ থাকে। একদম না উঠে থাকে না হয়ত দেরিতে উঠে থাকে। কিন্তু কিছু বাচ্চাদের ৬ মাসের পরে দাঁত উঠা শুরু করে আবার কিছু বাচ্চার ক্ষেত্রে একটু দেরি হয়ে থাকে।
দাঁত না উঠার পিছনে কয়েকটি সমস্যা বিরাজমান। যেমন জেনেটিক, পুষ্টিহীনতা এবং জন্মগত সমস্যা। পারিবারিক অন্য সদস্যদের মধ্যে যদি দাঁত উঠতে দেরি হয় তাহলে সেই পরিবারের নতুন সদস্য মানে বাচ্চাদের ও দাঁত উঠতে দেরি হয় এটি জেনেটিক একটি সমস্যা।
আবার যে শিশুর মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে বা এই পুষ্টিহীনতায় ভুগছে তাদের মধ্যে দেরিতে দাঁত উঠে থাকে। তাই এই ক্ষেত্রে সঠিক পুষ্টির নিশ্চিত করা খুবই প্রয়োজন।
জন্মের সময় যদি কোন শিশু ওজন কম হয় তাহলে সেই শিশুর মধ্যে দাঁত উঠতে দেরি হয়ে থাকে। কারণ তার এনামেলের সমস্যা থাকতে পারে। কোন কোন শিশুর হরমোনের সমস্যার কারণে ও দেরি হয়।
কিছু শিশুর দাঁতের গ্রন্থি বিকশিত হতে দেরি হতে পারে তাই অনেক সময় অনেক শিশুর মধ্যে দাঁত উঠতে দেরি হয়ে থাকে। তবে এই ক্ষেত্রে একজন দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হাওয়া খুবই জরুরি বলে মনে করা হয়। বিভিন্ন সমস্যা পরীক্ষার মাধ্যমে আপনাকে একটি সঠিক সমাধান তিনি দিতে পারেন।
বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়
দাঁত বাচ্চাদের জন্যে খুবই জরুরি একটি অঙ্গ। শিশুর যতক্ষণ পর্যন্ত দাঁত দিয়ে চিবিয়ে খেতে পারবেনা ততক্ষন পর্যন্ত ভালো পুষ্টিকর দেহ গঠন করা খুবই কষ্টকর। সেক্ষেত্রে দাঁত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দাঁত বাচ্চাদের সুন্দর্যের একটি অংশ হিসেবে কাজ করে।
নির্দিষ্ট সময়ে দাঁত উঠলে শিশুর হাসিতে মন ভরে উঠে। কিন্তু বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় কি হতে পারে কারণ নানা কারণে শিশুর দাঁত উঠে না। আমরা সেই বাচ্চাদের সুন্দর্যের হাসির ঝলককে ফুটিয়ে তুলার জন্যে বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় সম্পর্কে একটু জেনে আসি।
- একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জন্যে ভালো ডেন্টিস্টের সাথে যোগাযোগ করুন।
- বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় হিসেবে জন্মের সময়ের পর্যালোচনা করা প্রয়োজন তাই সন্তানের জন্ম এবং বিকাশের ইতিহাস চেক করুন।
- শিশুর শরীরের পুষ্টির দিকে যোগান দেওয়ার বেশি প্রয়োজন যেমন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি ।
- দাঁতের বৃদ্ধির সময়সীমার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন যেমন সাধারণত ৬ মাস থেকে ৯ মাসের মধ্যে দাঁত ওঠা শুরু হয়।
- বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় হিসেবে জল খাওয়ার অভ্যাস করার ও করণীয় কারণ পর্যাপ্ত জল পান করানো, যা দাঁতের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে।
- বাচ্চার মানসিক শান্তির পরিবেশ তৈরি করাও করণীয়।
- মাড়ির জন্য হালকা ম্যাসাজ করতে পারেন।
- দাঁতের যত্ন নেওয়ার জন্যে বিশেষ ব্যবহৃত জিনিসপত্র সঠিকভাবে ব্যবহার করুন।
- বিশেষ ভাবে আপনার শিশুর প্রতিটি পর্যায়ে দাঁতের অবস্থার পরিবর্তন লক্ষ্য করুন।
- দাঁতের বৃদ্ধির জন্যে সহায়ক হিসেবে আঁশযুক্ত খাবার দিন।
- শিশুরা চিনির প্রতি খুব উদগ্রীব থাকেন এই ক্ষত্রে একটু চিনির ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করা দরকার।
- পাঁচ মাস পর ডাক্তারের কাছে চেকআপ করান।
- নতুন দাঁত উঠার লক্ষণ দ্রুত নোট করা জরুরি।
- মাড়ির সংক্রমণ মনে হলে অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করা খুবই দরকার।
- বাচ্চার যথেষ্ট বিশ্রাম দিকে লক্ষ্য দিন।
- সন্তানের জন্য একটি সুখী ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করুন।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
বাচ্চাদের দাঁত হলো হাসির সোন্দর্যের একটি অঙ্গ। একটি বাচ্চার দাঁত উঠার সময় হচ্ছে ৬ থেকে ৯ মাস বা ১ বছর। এই সময়ে বাচ্চার দাঁত উঠলে অনেক কিছুর লক্ষণ দেখা যায়। তাই বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় কিছু বিষয় রয়েছে। আমরা নিচে কিছু বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
- বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় কিছুটা অস্বস্তি বোধ করবে এই সময় তার অনুভতি এবং মুড বোঝার চেষ্টা করুন।
- দাঁত উঠার সময় মাড়ি ব্যথা হতে পারে, এই সময় বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় হিসেবে মাড়ি ঠান্ডা কাপড় দিন কারণ ঠান্ডা কাপড় বাচ্চাদের মাড়ির ব্যথা কমাতে খুব সহায়তা করে।
- শক্ত খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন। এটি ব্যথা বৃদ্ধি করতে পারে। তাই নরম খাবার খাওয়ান সে সময় যেমন পিউরি, দুধ বা নরম ফলের রস খাওয়াতে পারেন।
- এই সময় রাবারের খেলনা কিনে দিন যা একটু নরম কারন দাঁত উঠার সময় মাড়ি কিট কিট করে বলে খেলনা বা আরো কিছু হাতের কাছে পেলেই চিবাতে চাই।
- বাচ্চার মুখের ভিতরটা সুন্দর করে পরিষ্কার করে দিন আপনার হাতের আঙ্গুল দিয়ে যেন কোন খাওয়ার ভিতরে লেগে না থাকে।
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় হিসাবে দাঁত ব্রাশ করার জন্যে অভ্যাস করুন। শিশুদের বিশেষ কিছু টুথপেস্ট দিয়ে।
- যদি দাঁত উঠার সময় সাধারণ ফুসফুড়ি থেকে শুরু করে তীব্র ব্যথা হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এটি খুব বেশি দরকার।
- দাঁতের সঠিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে নিয়মিত ডেন্টিসের কাছে চেকাপ করান দাঁত উঠার পর।
- বড়দের মত করে দাঁত ব্রাশ করা এবং ফ্লস করার মত অভ্যাস গুলি তৈরি করুন।
বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয়
বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হওয়া একটি স্বাভাবিক এবং সাধারণ সমস্যা। তবে সাধারণ বিষয় হলেও এই বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হওয়াটা বাচ্চার জীবন যাত্রার উপর নানা প্রভাব ফেলতে পারে । যেমন দাঁতে ব্যথা, রক্ত পড়া এবং খাবার খেতে অনীহা প্রকাশ করা এই সমস্যা গুলির সম্মুখীন হতে হয়। তবে বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় হিসেবে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
বাচ্চার দাঁতে পোকা হলে করণীয় এর মধ্যে দাঁতের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা জরুরি এমনকি দাঁতে গর্ত হলেও দাঁতের ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া বেশি প্রয়োজন।
নিয়মিত দাঁতের যত্নের প্রতি নজর দেওয়া জরুরি যেমন নিয়মিত ফ্লোরাইডযুক্ত টুথপেস্ট দিয়ে ব্রাশ করা সকালে এবং রাত্রে।
চিনিযুক্ত খাবার ও কোমল পানীয় খাবার থেকে বিরত রাখা।
বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় হিসেবে বাচ্চাদের ফল ও সবজি খাওয়ানো খুবই জরুরি।
দাঁত উঠার সময় মাড়ির যত্নের নেওয়া জরুরি।
বাচ্চাদের দাঁত উঠে কত মাসে
বাচ্চাদের দাঁত নিয়ে মা বাবার খুব আগ্রহ দেখা দেয়। আবার অনেক প্যারেন্টস আছেন যারা ধরে দেখতে চাই তার বাবুর দাঁত উঠছে কিনা। নতুন বেবি যারা নিয়েছেন তাদের বাচ্চাদের দাঁত উঠে কত মাসে এই চিন্তা থাকে বিশেষ করে।
বাচ্চাদের দাঁত অন্তত ৬ মাসের পরে উঠে থাকে। ৬ মাস থেকে শুরু করে একদম ১৮ মাস বা তারবেশি ২ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যায়। জন্মের সময় বাচ্চাদের কোন দাঁত উঠে না। জন্মের ৬ মাস পর দাঁত উঠতে শুরু করে।
তবে কোন কোন বাচ্চাদের মধ্যে দেরি হয়ে সেটি ২ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যায় । এই সময় একটু অস্বস্তিবোধ করতে দেখা দেয় অনেক বাচ্চাদের মধ্যে। সেই সময় বাবা মায়েদের মধ্যে একটু সচেতন থাকা জরুরি। বাচ্চাদের মুড বুঝার খুব বেশি দরকার।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ
বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় নিয়ে কথা বলতে বলতে অনেক দূর চলে এসেছি । অনেকক্ষন ধরে আমরা বাচ্চাদের দাঁতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান তুলে ধরেছি এবার বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবো । বাচ্চাদের দাঁত উঠার আগে কিছু লক্ষণ পরিলক্ষিত করা যায় আমরা সেগুলি একটু জেনে আসি ।
- দাঁত ওঠার লক্ষণ গুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় হচ্ছে, যেকোন কিছু কামড়ানো। দাঁত ওঠার আগে বাচ্চারা সবকিছু কামড়ানোর চেষ্টা করে।
- দাঁত ওঠার সময় মাড়ি কিট কিট করে থাকে।
- এই সময় বাচ্চাদের অস্বস্তি বোধ করতে দেখা যায়।
- মুখ দিয়ে প্রায় সময় লালা ঝরতে থাকবে।
- দাঁত ওঠার সময় খাবার খেতে অনীহা প্রকাশ করবে।
- এই সময় বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ হিসেবে মাড়ি ফেটে সাদা অংশ দেখা যায়।
তাই এই সময় বাবা মায়েদের একটু সচেতনতা বৃদ্ধি করা দরকার। উপরের সব লক্ষণগুলি একটু ভালো করে খেয়াল করলে সহজে বুঝতে পারবেন যে আপনার বাচ্চার ওঠার সময় হয়েছে।
বাচ্চাদের দাঁত ব্যথার ঔষধ
বাচ্চাদের দাঁতের ব্যথা হলো অবর্ণনীয় অবস্থা। বাচ্চাদের দাঁত ব্যথা হলে সেটি বলে বুঝাতে পারেনা বলে বড়োই কষ্ট হয়ে যায়। এই সময় মায়েদের একটু সচেতন থাকা খুবই প্রয়োজন। এই সময় বাচ্চাদের মধ্যে অস্বস্তির একটা ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়। এতে করে মা বাবার মধ্যেও অস্থিরতা প্রকাশ পাই।
কিন্তু আমরা এই টপিকে বাচ্চাদের দাঁত ব্যথার ঔষধ নিয়ে কথা বলবো এবং সেই ঔষধগুলি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই খাওয়ানো যাবে এতে কোন সমস্যা হবে না।
রেনোভা / নাপা
ফেনামিক
এই দুইটি সিরাপ আকারে বাচ্চাদের খাওয়ানো যায় তেমন কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া সম্মুখীন হবেন না। তবে আমরা এই সিরাপ দুইটির ডোজ সম্পর্কে একটু বলার চেষ্টা করি।
রেনোভা / নাপা (Renova / Napa )
- ১ থেকে ২ বছর পর্যন্ত ১ চামচ করে ৪ বার ৩ দিন পর্যন্ত।
- ২ থেকে ৪ বছর পর্যন্ত দেড় চামচ করে ৪ বার ৩ দিন পর্যন্ত।
ফেনামিক ( Fenamic )
এই ঔষধ বাচ্চার ওজন হিসেবে খাওয়াতে পারবেন কারণ এতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন নেই বললেও চলে।
ডোজ প্রক্রিয়া
- ৫-৭ কেজি ওজনের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১ চামচ করে ২ বার ৩ দিন
- ৭-৮ কেজি ওজনের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেড় চামচ করে২ বার ৩ দিন
- ৮-১৫ কেজি ওজনের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ২ চামচ করে ২ বার ৩ দিন
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পাতলা পায়খানা
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় অনেক কিছুর পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তার মধ্যে পাতলা পায়খানা। বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় পাতলা পায়খানা হয় এই বিষয় সম্পর্কে অনেকে অজানা রয়েছেন এখনো। তবে বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় পাতলা পায়খানা কেন হয় সেই সম্পর্কে নিচে কিছু বিষয় বলার চেষ্টা করছি ।
- শিশুর নতুন দাঁত ওঠার সময় শরীরে বিভিন্ন রকম পরিবর্তন ঘটে, যা হজম প্রক্রিয়াতে সমস্যা দেখা দেয় তাই পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে।
- নতুন খাবার গ্রহণের সময় হজমের বিঘ্নের কারণেও পাতলা পায়খানার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- নতুন দাঁত উঠার সময় বাচ্চাদের কিছুটা অস্বস্তি আসে যা খাবার খাওয়ার অভ্যাসের পরিবর্তন আনে যা পাতলা পায়খানা সৃষ্টি করতে পারে।
- আবহাওয়ার উপর অনেক কিছুর পরিবর্তনের কারণেও পাতলা পায়খানা হতে পারে।
- বাচ্চাদের নতুন দাঁত উঠলে তখন লালা ঝরে তখন সেই লালা পেটে গিয়ে পাতলা পায়খানার সৃষ্টি করতে পারে।
তবে উপরোক্ত সমস্যা গুলির কারণে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পাতলা পায়খানা হলে বা অব্যাহত থাকলে দেরি না করে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় শেষ কথা
বাচ্চাদের দাঁতের সুন্দর্যে জগৎ হাসে। তাই দাঁতের যত্ন নেওয়া খুবই প্রয়োজন এবং আমরা এই বাচ্চাদের দাঁত নিয়ে অনেক আলোচনা ইতিমধ্যে অনেক করেছি। বাচ্চাদের দাঁতে পোকা হলে করণীয় হিসেবে অনেক সূত্র তুলে ধরেছি। এই সব বিষয়গুলি ভালোভাবে জেনে বাচ্চাদের যত্নের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে ঘরোয়াভাবে অনেক সমস্যার সমাধান আপনারা করে ফেলতে পারবেন বলে আমাদের আশা। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url