মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম এবং লেবু দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়
সূচীপত্রঃমুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম। মানুষের সুন্দর্য ফুটে উঠে তার মুখমণ্ডলে বা চেহারায়। সেই সুন্দর্যের জায়গায় যদি কোন অসুন্দর্য্যের আঁচ লাগে তাহলে কেমন হয় ? নিশ্চয় মনে একটু অশান্তির প্রভাব থেকেই যায়। তাই মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে আলোচনা করবো। কেননা অনেকের মুখে কারণে বা অকারণে কালো দাগ হয়ে যায় সেটা চোখের নিচে বা মুখমন্ডলে।
তার সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে সাথে থাকবে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়, লেবু দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়, মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম, টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়, শরীরের কালো দাগ দূর করার ক্রিম এর নাম, মুখের কালো দাগ দূর করার মেডিসিন এবং মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে চেষ্টা করবো এই আর্টিকেল সাজানোর জন্যে।
মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়
মুখের সমস্যায় অনেক জন খুবই তিক্ততা সয়েছেন এখন আশা করি আর না। আমরা আপনাকে এমন কিছু সমাধান সম্পর্কে বলবো মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় নিয়ে। হ্যা হয়ত অনেকে মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম খুজেঁ হন্য হয়ে যান। আশা করি আমরা কিছু ঘরোয়া এবং হাতের নাগালে পেয়ে থাকেন এমন কিছু উপাদান নিয়ে কথা বলছি। যেমন
অ্যালোভেরা জেলঃ
আপনার মুখের কালো দাগ হালকা করতে অ্যালোভেরা কাজে লাগাতে পারেন কারণ অ্যালোভেরা ত্বকের পুনর্গঠন করে। এক্ষেত্রে সদ্য অ্যালোভেরা জেল আপনার মুখে লাগিয়ে অন্তত ২৫-৩০ মিনিট রেখে ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এতে করে আপনার মুখের কালো দাগ অনেকটা দূর হয়ে যাবে।
লেবুর রস ও মধুঃ
লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে ১৫ মিনিট পর্যন্ত অন্তত রাখুন আপনার মুখের কালো দাগের উপর তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন এতে আপনি অসাধারণ কিছু অবস্থা উপভোগ করবেন। তার কারণ হচ্ছে লেবুর রসের মধ্যে ব্লিচিং উপাদান রয়েছে যা মুখের কালো দাগ দূর করতে অত্যন্ত সহায়তা করবে।
ভিটামিন সি সিরামঃ
ভিটামিন সি সব সময় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অত্যধিক সহায়ক। তাই আপনি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার মুখের কালো দাগ দূর করার সাথে সাথে উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনবে। তাই এটি প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর আগে লাগাতে পারেন।
সানস্ক্রিন ব্যবহারঃ
সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি আপনাদের ত্বকের জন্যে একটু ক্ষতিকারণ বিষয়ে করে মুখের জন্যে তাই প্রতিদিন সূর্যের আলোতে বের হওয়ার সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
পর্যাপ্ত পানি পানঃ
প্রতিদিন পানি পান করা থেকে বিরত থাকবেন না। পানি শুধু জীবন বাঁচায় না আপনার ত্বকের সুন্দর্য ও ফিরিয়ে আনতে খুব উপকারী এবং এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। তাই প্রতিদিন অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতে ভুলবেন না।
লেবু দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়
যদিও আমাদের এই আর্টিকেল মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে। হয়তো অনেকে ক্রিম ব্যবহার করার পক্ষে নই তাদের জন্যে লেবু দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে একটু বলা প্রয়োজন বলে মনে করি।
লেবু এমন একটি মুখের কালো দাগের জন্যে অপূরণীয় উপাদান যা অন্য কিছু দিয়ে পূরণ করা যায় না। এই লেবুতে ব্লিচিং এর উপাদান রয়েছে যার দরুন লেবু দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় খুঁজে থাকেন অনেকে।
শুধু লেবু দিয়েই হবে না লেবু পরিপক্ষ হতে হবে যেমন, যে লেবু একদম পেকে হলুদ হয়ে গেছে সেই লেবুর রস নিয়ে মধুর সাথে মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন এবং ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ভালো করে।
আপনার মুখের কালো দাগ দূর করতে এটি অত্যন্ত সহায়ক একটি পন্থা। এছাড়াও সুবিধা হচ্ছে এই উপাদানগুলি আপনি হাতের মুঠোয় পেয়ে যাবেন। যার জন্যে আপনার অধিক কষ্ট করার দরকার পড়ে না। শুধু নিয়ম মেনে লাগাতে হয়।
মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম
মুখের কালো দাগ নিয়ে অত্যধিক চিন্তায় মগ্ন থাকেন বিশেষ করে অবিবাহিতা পুরুষ এবং নারীরা। কারণ এই সময় সুন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ হয় মুখের উপর। কিন্তু আজকে আমরা বলার জন্যে এসেছি যারা এই সমস্যা থেকে উত্তরণ হতে চাচ্ছেন বা ব্যাকুল হয়েছেন যে মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম কি।
তাদের জন্যে আমরা মুখের কালো দাগ দূর করার ক্রিম সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। বাজারে এখন নামী-বেনামী অনেক ক্রিমের আগমন ঘটেছে যা দিয়ে আপনার ত্বক আরো নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে ডাক্তারি প্রেসক্রাইব অনুসারে আপনার কিছু ক্রিম ব্যবহার করা প্রয়োজন যেমন, রেটিনোয়েড, হাইড্রোকুইনোন এবং ভিটামিন সি এই জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ হচ্ছে এই ক্রিমগুলির মধ্যে মেলাসমা, হাইপারপিগমেন্টেশন, এবং অন্যান্য ত্বকের দাগ কমাতে অত্যাধিক কার্যকরী।
এখানে রেটিনয়েড কোষ ত্বকের কোষগুলিকে পুনরায় উজ্জীবিত করে এবং হাইড্রোকুইনোন মুখের কালো দাগ দূর হালকা করার জন্যে মেলানিন উপাদান কমিয়ে দেয় এবং ভিটামিন সি এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে অত্যধিক কাজ করে।
তারপর ও আরেকটি কথা হচ্ছে মুখের কালো দাগ দূর করার জন্যে আপনার অবশ্যই একজন ডার্মাটোলজিস্ট এর শরণাপন্ন হাওয়া খুব জরুরি। এর সাথে ধৈর্য ধারণ করা খুবই প্রয়োজন কারণ এইগুলি ব্যবহারের সাথে সাথেই মুখের কালো দাগ যায় না একটু সময় লাগে এবং ক্রিম ব্যবহার করার সময় সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।
টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়
মুখের কালো দাগ দূর করার জন্যে কতকিছু মানুষ করে থাকে। অনেকে মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম খুঁজে বেড়াচ্ছেন আবার কেউ বা টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে জানার জন্যে উপায় খুজচ্ছেন ।
হ্যা আমরাও এই টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে আগে কিছু বিষয় বলার চেষ্টা করি যেমন, টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করা নিয়ে অনেক গল্প রয়েছে অবশ্যই। অনলাইনে আপনি সার্চ করলেই পাবেন এই টপিক নিয়ে ।
তবে আমরা বলি টুথপেস্ট দিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে তেমন কোন জোরালো ভিত্তি পাওয়া যায় নি। কারণ টুথপেস্ট মানুষের ত্বক শোকানোর এবং জ্বালাপোড়া জন্যে খুব দায়ী। যেটি আপনার জন্যে ক্ষতিকারক ও হয়ে থাকে ।
টুথপেস্ট এ থাকা হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড, বেকিং সোডা, মেন্থল মুখের কালো দাগ দূর করার জন্যে খুবই উপকারী বলে অনেকে মনে করেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি লেবুর সঙ্গে টুথপেস্ট মিশিয়ে তারপর স্ক্রাব করে মুখে ধীরে ধীরে লাগাতে পারেন।
যেমন আপনি একটি লেবুকে স্লাইস করে কেটে তার উপর আধা-চা চামচ টুথপেস্ট লাগিয়ে মুখে ঘষে লাগাতে পারেন ৩-৪ মিনিট পর্যন্ত। এবার ভালো করে বেশি পরিমান পানি দিয়ে লাগানো অংশগুলি পরিষ্কার করে ফেলুন ।
শরীরের কালো দাগ দূর করার ক্রিম এর নাম
শুধু মুখের কালো দাগ না শরীরের কিছু সংবেদনশীল জায়গায় ও কালো দাগ হয়ে থাকে অনেকের মধ্যে। তাই এই টপিকে আমরা বলবো শরীরের কালো দাগ দূর করার ক্রিম এর নাম সম্পর্কে।
বাজারে হরেক রকমের ক্রিমের সমাহার রয়েছে যা দিয়ে শরীরের কালোদাগ তো দূরের কথা এমনকি আরো ত্বকের ক্ষতি করে থাকে। ডাক্তারি রেজিস্টারর্ড কিছু ক্রিম রয়েছে যা আপনার জন্যে উপকার হবে বলে আমরা আশাবাদী।
মেলাডার্মঃ
মেলাডার্ম একটি প্রসিদ্ধ ক্রিম যা ত্বকের কালো দাগ, মেলাসমা, এবং বয়সের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এতে কোজিক অ্যাসিড, আলফা আরবুটিন, এবং লাইকোরিস এক্সট্র্যাক্টের মতো উপাদান থাকে।
ডার্মালিগ্টঃ
এই ক্রিমটি ত্বকের বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এতে হাইড্রোকুইনোন এবং রেটিনয়েডসহ অন্যান্য কার্যকর উপাদান থাকে।
বায়োডার্মা হোয়াইট অবজেক্টিভ ক্রিমঃ
এই ক্রিমটি ত্বকের হাইপারপিগমেন্টেশন কমিয়ে দাগ হালকা করতে কার্যকর।
তবে, যেকোনো ক্রিম ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ সব ক্রিম সবার ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয় এবং কিছু ক্রিমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। এছাড়া, দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল পেতে ক্রিম নিয়মিতভাবে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।
মুখের কালো দাগ দূর করার মেডিসিন
মুখের কালো দাগ দূর করার মেডিসিন বাজারে অনেক পাওয়া যায়। যেহেতু এই সব মেডিসিন গুলি বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের প্রভাব সেহেতু সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি। মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম সপর্কে জানতে চায়।
মুখের কালো দাগ দূর করার জন্যে শুধু মেডিসিন খেলে হয় না সাথে ডাক্তারি সিদ্বান্ত অনুযায়ী ক্রিম ও ব্যবহার করা লাগে। মেডিসিন এবং ক্রিম উভয় একসাথে রক্তের প্রভাব সম্পর্কে জেনে একজন স্কিন বিশেষজ্ঞ আপনাকে দিয়ে থাকে।
তাছাড়া অনিবন্ধিত মেডিসিন বা ক্রিম ব্যবহার করলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু ডাক্তারি রেজিস্টার অনুযায়ী মুখের কালো দাগ দূর করার মেডিসিন পরামর্শকের অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নই।
হাইড্রোকুইনোনঃ
এটি একটি সাধারণ ওষুধ যা ত্বকের মেলানিন উৎপাদন কমিয়ে দাগ হালকা করে। এটি সাধারণত ২-৪% শক্তিতে পাওয়া যায় এবং নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করে।
রেটিনয়েডঃ
রেটিনয়েড ত্বকের কোষ পুনরুজ্জীবিত করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করে। এটি হাইপারপিগমেন্টেশন কমাতে ব্যবহৃত একটি কার্যকর মেডিসিন।
আজেলাইক অ্যাসিডঃ
আজেলাইক অ্যাসিড ত্বকের কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে এবং হাইপারপিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত মৃদু দাগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
বাঙালি সর্বদা অলস বলে অনেক কিছু বিষয় নিজের আয়ত্ব থাকলেও ব্যবহার করিনা । যখন খুব বেশি হয়ে যায় তখন উঠেপড়ে লাগি । মুখের কালো দাগ দূর করার ক্ষেত্রে ও তাই । মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলি অনেক জনপ্রিয় এবং সহজলভ্য যা হাতের নাগালেই পাওয়া যায় ।
যদিও এটি মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে আলোচনা। কিন্তু অনেকে মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানার জন্যে ব্যাকুল থাকেন তাদের জন্যে। চলুন আমরা সেই বিষয় নিয়ে একটু আলোচনা করি সাথে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করি।
- লেবুর রসে প্রাকৃতিক ব্লিচিং এর গুন রয়েছে। তাই মুখের এবং ত্বকের কালো দাগ হালকা করতে ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পানি দিয়ে একটু পাতলা করে লাগানোর চেষ্টা করবেন।
- দই এবং মধুর অনেক গুনাগুন যেমন মধু আপনার মুখের বা ত্বককে ময়েশ্চেরাইজ করে তুলে আর দই এর মধ্যে আছে ল্যাকটিক এসিড যা আপনার মুখের বা ত্বকের মৃত কোষ গুলি দূরে সরাতে খুব কার্যকরী। এইক্ষেত্রে দই এবং মধুর একটি মিশ্রণ করে আপনার মুখের মধ্যে বা ত্বকের কালো জায়গায় লাগাতে পারবেন।
- এলোভেরা সম্পর্কে আর তেমন কিছু বলার নাই কারণ প্রাকৃতিক এই এলোভেরার বহুগুণে গুণান্বিত হিলিং প্রপার্টিস এবং এন্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান রয়েছে আপনার ত্বককে মসৃন এবং উজ্জলতার জন্যে খুব সহায়ক। তাই সদ্য এলোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন প্রতিদিন।
- মুখের ও ত্বকের কালো দাগ দূর করতে আলুর রস একটি প্রাচীন পদ্বতি। তাই এই আলুর রস আপনার মুখের বা ত্বকের কালো জায়গায় কিছুক্ষনের জন্যে রেখে ধুয়ে ফেলুন ভাল ফল পাবেন।
পার্শপ্রতিক্রিয়া হীন এই পদ্বতিগুলি সনাতন পদ্বতির মতো কাজ করে এবং মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে খুবই প্রিয় হয়ে উঠেছে ।
মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম নিয়ে শেষ বার্তা
মুখের কালো দাগ দূর করার ডাক্তারি ক্রিম নিয়ে মুখের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে অনেক্ষন বক বক করেছি। জানিনা আপনাদের কেমন লেগেছে। তবে আশা করি উপরোক্ত আলোচনা আপনার জীবনের জন্যে একটি সুফল বয়ে আনবে যদি আমাদের এই আলোচনাকে ধারণ করেন ।
আপনার জন্যেঃ ব্রন দূর করার কার্যকরী ক্রিম
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url