পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র এবং পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়


পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র


সূচীপত্রঃপড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র। পড়ালেখা শুধু অর্থ উপার্জনের জন্যে সীমাবদ্ধ নই। পড়াশোনা মানুষের জীবনের জ্ঞানকে আরো উন্নতির দিকেও নিয়ে যায়। জ্ঞান অর্জন হলো পড়াশোনার মূল বিষয়। তাই জ্ঞান পিপাসু মানুষের জন্যে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করবো বলে মনস্থির করেছি । 

যেমন পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র, সন্তানকে পড়াশোনায় মনোযোগী করার উপায়, পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার উপায়, পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়, পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল এই বিষয়গুলি নিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। আশা করি সাথেই থাকবেন প্রিয় পাঠক বন্ধুরা । 

সন্তানকে পড়াশোনায় মনোযোগী করার উপায়


স্কুলে একটি বিষয় আমরা সবাই খেয়াল করেছি এবং নিজেরাও উপভোগ করেছি যে, কেউ একজন স্কুলে তাড়াতাড়ি পড়াশোনা শেষ করে প্রতিদিন টিচারের কাছে পড়া দিয়ে দেয়। অথচ আমরা অনেক চেষ্টা করেও পড়া দিতে পারতাম না। 


একবার কি খেয়াল করেছেন কেন হত এই রকম। রহস্য হচ্ছে আমাদের পড়াশোনায় মনোযোগী ছিলাম না তাই । অনেক পড়তাম হয়ত কিন্ত মনোযোগী ছিলাম না । তাই এই অবস্থায় সন্তানকে পড়াশোনায় মনোযোগী করার উপায় নিয়ে চলুন একটু জেনে আসি । 


সন্তানকে পড়াশোনায় মনোযোগী করার উপায় এর মধ্যে প্রথমে প্রতিদিন খেলতে দিতে হবে কমপক্ষে ১ ঘন্টা। ছুটাছুটি করে খেলা ধুলা করলে সন্তানের মানসিকতা সুস্থ থাকে। ঘাম ঝরলে শরীরের মধ্যে এন্ডোরফিন নিঃসৃত হয়। যা পড়াশোনায় বসলে খুব মনোযোগ বৃদ্ধি পাই। 


ভিবিন্ন বাদ্যযন্ত্রের অভ্যাস করুন যেমন হারমোনিয়াম,  তবলা, গিটার বা ভায়োলিন। এই বাদ্যযন্ত্র গুলির সুরেলা হওয়ার কারণে সন্তানদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাই এবং পরে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে সাহায্য করে। 


ঘরে কিছু ইনডোর গেম খেলতে দিন যেমন, পাজেল, দাবা বা অন্যান্য গেম গুলি  যেগুলি খেলতে খুব সাচ্ছন্দবোধ করে সন্তানেরা। এই খেলা গুলির মধ্যে আনন্দ রয়েছে তাই সেটি পড়াশোনায় মনোযোগী করার উপায় হিসেবে ভালো কাজ করবে। 


সন্তানকে গল্প বলার চেষ্টা করুন বিশেষ করে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং তাকে প্রশ্ন করতে দিন। প্রশ্ন করার ইচ্ছা বাড়লে পড়াশোনায় মনোযোগী করার একটি উপায় হতে পারে । 

পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার উপায়


পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়াটা শুধু জীবনে কোন অর্থের বিনিময়ের জন্যে নই। পড়াশোনায় মনোযোগী হলে আপনি জীবনে অনেক কিছু জানতে পারবেন। অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারেবন। 


পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র গুলি জানতে হবে পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার উপায় গুলি জানা দরকার। কারণ আমাদের মন সর্বদা চঞ্চল থাকে। এক মুহূর্তের জন্যেও আমাদের মনের কোন বিশ্রাম নেই। 


একমাত্র মনকে কন্ট্রোল করার মাধ্যমে, স্থিরতার মাধ্যমে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার উপায় রয়েছে। সঠিক পদ্বতি ও অভ্যাসের মাধ্যমে আমরা এগিয়ে যাব। চলুন আমরা সেই সম্পর্কে কিছু বিষয় পরিলক্ষিত করে আসি। 

পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার  উপায়  বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ  টিপস


  • সুন্দর করে আপনার পড়াশোনার একটি পরিবেশ তৈরী করুন। কারণ পড়াশোনার পরিবেশ তৈরী না হলে পড়ায় মন বসবে না। আর সেই পরিবেশটা যেন একটু শান্ত এবং পরিছন্ন হয়। 
  • অবশ্যই পড়ার আগে মেডিটেশন করা ভুলবেন না। তবে মনে রাখবেন মেরুদন্ড সোজা করে কিছুক্ষন স্থির থাকুন। নিজেকে প্রিপেয়ার্ড করুন বা তৈরী করুন। এতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে অনেকগুন।
  • এর সাথে পড়ার টেবিলে শুধু পড়াশোনার উপকরণ গুলি যোগ করুন এবং অন্যন্য উপকরণ গুলি সরিয়ে ফেলুন । সাথে চাইলে বিভিন্ন মনীষীদের ছবি রাখতে পারেন কারণ এই ছবিগুলি আপনার মনের মধ্যে শ্রদ্বা এবং আগ্রহ বৃদ্ধি করবে। 
  • সব সময় পড়াশোনা করবেনা না কারণ এতে বিরক্তির একটা ব্যাপার থাকতে পারে। ২০ থেকে ২৫ মিনিট পড়াশোনার পর বিরতি দিন এতে পড়ার আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। 
  • সাথে কতটুকু পড়বেন বা আজকে কতুটুক টাস্ক শেষ করবেন সেই প্রকার একটি লক্ষ্য বা পরিকল্পনা করা জরুরি এতে করে আপনার মন একটি সময়ের মধ্যে কাজ করবে। 
  • পড়তে পড়তে ভাবনার জগতের প্রবেশ করবেন যেন মন চিন্তার জগতে ডুবে যায়। পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার উপায় হিসেবে এটি অত্যন্ত কার্যকর। এতে করে পড়া ভুলে যাওয়ার প্রবণতা কমে যায় এবং দীর্ঘদিন ধরে সেটি আপনার মস্তিষ্কে রয়ে যায়। 
  • মনোযোগ বৃদ্ধি কল্পে ছোট ছোট প্রশ্ন তৈরি করুন এবং সেগুলির সমাধান তৈরির চেষ্টা করুন এবং সাথে সক্রিয় পড়াশোনার কৌশল অবলম্বন করুন। 
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন। ঘুমের যেন ব্যাঘাত না হয় সে কারণে অপ্রাসংগিক চিন্তা বাদ দেওয়া খুবই জরুরি। আরেকটি গোপন বিষয় হলো যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে সেই সমস্যা সমাধানের সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন অন্যথায় আপনার মন সেই চিন্তায় আটকে থাকার সম্ববনা বেশি থাকে।
  • উপযুক্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার ও খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে আপনার শরীর ও গঠন হবে মস্তিষ্কের দুর্বলতা দূর হবে। এই সমস্ত পন্থাগুলি আশা করি একজন মানুষের পড়াশোনায় মনোযোগ হওয়ার উপায় স্বরূপ ভালো কাজ করবে।  

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র


অনেকে মনে করেন যে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র রয়েছে কিছু ধর্মীয় মন্ত্র । যা নিত্যদিন পাঠ করলেই আপনি পড়াশোনায় মনোযোগী হয়ে উঠবেন বা পড়াশোনায় ভালো একটি ফল পাবেন। আসলে এই ব্যাপার গুলি একদম মিথ্যা কোন ভিত্তি নেই বা যুক্তি নেই । 


কেন সেটি আমি আপনাকে ধীরে ধীরে বলছি। কোন মন্ত্র পাঠ বা জপ করলেই আপনি পড়াশোনায় মনোযোগী হয়ে উঠবেন না। নিজে যদি পরিশ্রম না করেন বা চেষ্টা করেন গড আপনাকে কখনো বিনা পরিশ্রমে ফল দেবেন না। 


যারা চেষ্টা করেন তারাই অবশ্যম্ভাবী উত্তীর্ণ হন বা লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। এখানে গডের বা ঈশ্বরের কোন হাত নেই। তবে আমরা আপনাকে কিছু মন্ত্র দেয়ার চেষ্টা করছি যেগুলি আপনার জীবনের জন্যে একটি আশীর্বাদ রূপে যথেষ্ট কার্যকরী হবে বলে আমি মনে করি। 


আপনি আমাদের এই মন্ত্রগুলি পাঠ করে সেই মোতাবেক কাজ করুন মন আপনা আপনি মনোযোগী হতে বাধ্য। এর পর না হয় আমরা ধর্মীয় ভাবে একটি মন্ত্র সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। এইগুলির পাশে না হয় সেটিও পাঠ করবেন আপনার মন যদি উদগ্রীব হয়ে উঠে। 

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র সমূহ


  • পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র হিসেবে আপনার হাতের মোবাইলকে অন্তত আগে বাদ দিতে হবে প্রয়োজন ছাড়া । প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন কারণ আমাদের মন বেশিরভাগ সময় প্রযুক্তির কাছে আটকে গেছে  । 
  • এমন একটি পড়াশোনার পরিবেশ তৈরী করুন যেখানে পর্যাপ্ত আলো, বাতাস এবং নির্জন বলে মনে হয়। তানাহলে মনোযোগী হওয়া বড়োই কষ্টকর। কারণ মন শব্দের সাথে সাথে ডাইবার্ড হয়ে যায় বা ফিরে যায়। 
  • প্রতিদিন শারীরিক ব্যয়ামের জন্যে সময় বের করুন বিশেষ করে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠার পর। কারণ ব্যায়াম আপনার মস্তিষ্কের রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং আপনাকে সতেজ করে তুলে। কোন কাজের মধ্যে আপনার অস্থিরতা এবং ক্লান্তি থেকে মুক্ত করে। 
  • নিজেকে সবসময় বড় করে তুলুন প্রশংসিত করুন নিজেকে । এতে করে আপনার মন ভালো থাকবে যা পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র রূপে কাজ করবে। 
  • ইতিবাচক অবস্থায় থাকুন। নেতিবাচক চিন্তা বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। কারো সম্পর্কে সমালোচনা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন এতে করে মানুষের মনের উপর ছাপ পরে যায় যা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে বাঁধা প্রদান করে। কখনো কারো দোষ দেখবেন না। নিজেকে বিশ্বাসী করে তুলুন যেন আপনি অবশ্যই সাকসেস হবেন এই মনোভাব নিয়ে থাকেন। 
  • মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম করুন প্রতিদিন। বিকেলবেলা বা কোলাহল মুক্ত পরিবেশে মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম করুন। এতে করে আপনার মন অনেক স্থির হয়ে যাবে এবং খুব সহজে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র হিসেবে প্রধান ভাবে কাজ করবে। হ্যা তবে অবশ্যই মেরুদন্ড সোজা করে করার চেষ্টা করবেন।   
  • পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করার চেষ্টা করুন যেন কাজের ত্রুটি না হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী সব কাজগুলি করলে আপনার মনোযোগ অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। 


বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ " ওঁ অং মহাসরস্বত্যায় নমঃ " এই মন্ত্রটি আপনি চাইলে রাত্রে ঘুমানোর আগে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ২০ থেকে ৫০ বার পর্যন্ত জপ করুন তাহলে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র হিসেবে অত্যন্ত ভালো কাজ করবে।  

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায়


বিজ্ঞান আমাদের জনজীবন যেমন পাল্ঠে দিয়েছে সেহেতু বিজ্ঞানকে ফেলে আমাদের কোথাও যাওয়ার উপায় নেই। ঠিক তেমন করে আজকে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র এই আর্টিকেলে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায় গুলি জেনে আসবো। 

মাইন্ডফুলনেস বা মননশীলতা


পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায় হিসেবে মননশীলতা একটি বিশেষ উপায়। এটি গভীর স্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে মনকে শান্ত রেখে পড়াশোনায় মন দিতে হয় এতে করে আপনার মনোযোগ অনেকগুণে বৃদ্ধি পাবে। সাথে শরীরিক এক্সরসাইজ করাটা জরুরি। 

মাল্টিসেন্সরি লার্নিং বা বহুসংবেদনশীল শিক্ষা


ই পদ্বতি হলো আপনার বিভিন্ন ইন্দ্র্রিয়গুলিকে কাজে লাগিয়ে পড়াশোনা করা। পড়ার সাথে সাথে আপনার লেখা, বলা এবং মনে মনে কোন চিত্র অঙ্কন করা এতে করে আপনার পড়াশোনায় মনোযোগী হতে সাহায্য করবে অত্যন্ত গভীর ভাবে।

পমোডোরা টেকনিক বা পোমোডোরা কৌশল


এই টেকনিকের মাধ্যমে আপনি কোন পড়াকে একসাথে অনেকক্ষন না পরে ২০ মিনিট বা ২৫ মিনিট পড়া একটু বিরতির মাধ্যমে পুনরায় পড়া শুরু করা। এটিকে পমোডোরা টেকনিক বা পোমোডোরা কৌশল বলে। এতে করে আপনার মন অনেক্ষন ধরে সতেজ থাকে এবং মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় উঠে। 

খাদ্যাভ্যাস ও ঘুম 


নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস করুন এবং নিয়মিত ও পরিমিত ঘুমের অভ্যাস করুন।  বিজ্ঞান বলছেন শরীরের পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের জন্যে খুবই উপকারী এবং পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার বৈজ্ঞানিক উপায় গুলি নামধ্যে অন্যতম। 

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল


শুধু মুখস্থ করলেই কিন্তু পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া যায় না । ভালোবেসে পড়াশোনা আর দায়িত্ব পালনের পড়াশোনার মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে সেটা আগে বুজতে হবে। কিছু পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল রয়েছে যেগুলি ভালো করে লক্ষ্য করলে সহজে আপনি মনোযোগী হতে পারবেন। এইগুলি পড়াশোনায় মনযোগী হওয়ার মন্ত্র রূপে কাজ করবে । 


একটি নির্দিষ্ঠ পরিমাপ অনুযায়ী পড়াশোনার জন্যে রুটিন তৈরী করুন। তবে প্রতিদিন পড়ার চিন্তা করবেন না এতে করে আপনার মনের উপর চাপ অর্থে পারে। 


পড়ার সময় কখনো মেরুদন্ড বেঁকে বসবেন না।  মেরুদন্ড সোজা করে বসার চেষ্টা করুন এটি আপনাকে অনেকগুণে সরস করে তুলবে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার জন্যে। 


আপনার ক্লাসে ভালো স্টুডেন্টদের সাথে সঙ্গ করুন তাদের নিত্যদিনের পড়াশোনার কথা অনুসরণ করা এবং তাদের সাথে আলোচনা করুন এতে করে আপনার পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল হিসেবে ভালো কাজ দেবে। 


পড়ার সময় আওয়াজ বা শব্দ করে পড়াগুলি নিয়ে আলোচনা করুন নিজে নিজে তাহলে সেটি আপনার মস্তিস্ক ভালো করে সংরক্ষণ করবে। এটি ও পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার কৌশল গুলির মধ্যে অন্যতম।  


প্রতিদিন অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘন্টা পর্যন্ত ঘুমানোর চিন্তা করুন তাহলে আপনার শরীর তৈরী হবে ভালো করে মনোযোগী হওয়ার জন্যে । 

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র নিয়ে লেখকের শেষ ভাষ্য


এই অধ্যায়ে আমরা পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার মন্ত্র হিসেবে ভিবিন্ন উপায়গুলি তুলে ধরেছি। আশা করি এই পদ্বতি বা মন্ত্রগুলি স্বাভাবিক ভাবে ভালোবেসে গ্রহণ করলে আপনার আর পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হবে। অবশ্যই আপনি পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারবেন । 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪