অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা | Australia Work Permit Visa

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - Australia Work Permit Visa

সূচীপত্রঃঅস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা | অস্ট্রেলিয়া সম্পূর্ন একটি মহাদেশ । যেখানে জীবন যাত্রার মান খুবই উন্নত, সুন্দর পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্যে সারা বিশ্বব্যপী সুপরিচিত । এই অস্ট্রেলিয়া কে না চাই যেতে । অনেকের স্বপ্ন থাকে এ রকম উন্নত দেশে গিয়ে বসবাস করার এবং অর্থ উপার্জন করার । 

আপনি জানেন কি  অস্ট্রেলিয়া সরকার এখন অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে বাংলাদেশ থেকে জনবল নিয়ে যাচ্ছে । তাই আমরা আজকে অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়েই কথা বলার চেস্টা করবো । বিশেষ করে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খুটিনাটি আলোচনা করার চেস্টা করবো । 

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

অস্ট্রেলিয়া স্বপ্নের দেশ হলেও এই দেশে যেতে হলে অনেক ধাপের মাধ্যমে যেতে হবে । অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার আগেও অনেক কিছু আপনার জানা দরকার । তবে অস্ট্রেলিয়া সরকার বিভিন্ন কাজের জন্যে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকেন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে । 

এই দেশে কাজের অনেক রকম ক্যাটাগরি থাকে । তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজের ক্যাটাগরি হলো স্কিলড ইন্ডেপেন্ডেন্ট ভিসা ( Subclass 189 ) . যে কোন ক্যাটাগরিতে কাজের জন্যে গেলেও আপনার কিছু বিশেষ কাগজ পত্র থাকতে হবে ।


শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, ইংরেজিতে দক্ষতা, প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র এবং বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৪৯ এর মধ্যে । কি কি কাগজপত্র দরকার হবে সেইগুলি আমরা একটু দেখে আসি তাহলে খুবই সুবিদা হবে । 


  • বৈধ পাসপোর্ট যার অন্তত দুই বছর মেয়াদ রয়েছে 
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
  • মেডিকেল সার্টিফিকেট অস্ট্রেলিয়ান সরকার কতৃক অনুমোদিত ডাক্তার দ্বারা তৈরি
  • শিক্ষাগত যোগ্যাতার সনদপত্র ইংরেজিতে অনুবাদ করা এবং সত্যায়িত
  • জাতীয় পরিচয় পত্র সত্যায়িত ইংরেজিতে অনুবাদ করা 
  • ইংরেজী ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট (IELTS) নুন্যতম পয়েন্ট থাকতে হবে ৫.৫
  • কোম্পানীর জব অফার লেটার মূলকপি
  • চাকরির সিভি আপডেট করা ও ইংরেজি 
  • আর্থিক সক্ষমতার প্রমান হিসেবে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ট্যাক্স রিটার্ন সহ অন্তত ৬ মাসের 
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমান সত্যায়িত ইংরেজিতে অনুবাদ করা । 


এই সব কিছু করার পূর্বে বলা বাহুল্য যে, প্রথমে আপনি অস্ট্রেলিয়ান সরকারের অফিসিয়াল ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে । এবার অ্যাকাউন্ট হয়ে গেলে কাজের ধরন অনুযায়ি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে আবেদন করতে হবে । 


আগে থেকেই আপনাকে অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফর্ম পূরন করে রাখতে হবে সংগ্রহ করে । এরপর আপনাকে ফর্ম পূরন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি জমা দিতে হবে । 


এবার আপনাকে ৬ থেকে ৮ মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে । এর ভিতর যদি ভিসা হয়ে যায় তাহলে আপনাকে তারা ভিসা ডেলিভারী দিয়ে দেবে ।  

অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম 

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্যে মনে মনে যদি চিন্তা করে থাকেন বা উদ্দ্যেশ্য থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে । অনলাইনে অবশ্যই আপনাকে অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সঠিক ভাবে পূরন করে জমা দিতে হবে এছাড়া আপনি অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন না । 

অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফরম এ কয়েক রকম ক্যাটাগরি থাকে ভিসার । আপনার প্রয়োজন মত ক্যাটাগরি পূরন করে ফরম জমা দিবেন । সাথে আবেদন ফি জমা দিতে হবে । এই আবেদন ফরম সবকিছু ঠিকঠাক ভাবে পূরন হলেই তারপর আপনার ভিসার জন্যে আপনাকে তারা জানাবেন । 


আরও জানার থাকলেঃ  আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে কি প্রয়োজন

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে বাংলাদেশীদের জন্য বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যম দিয়ে যেতে হয় । বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওয়ার্ক ভিসা রয়েছে । 


এর মধ্যে কিছু সাধারণ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হলো স্কিলড মাইগ্রেশন ভিসা, টেম্পোরারি স্কিল্ড শোর্টেজ (TSS) ভিসা, এবং ওয়ার্কিং হলিডে ভিসা।

 

স্কিলড মাইগ্রেশন ভিসার জন্য, আবেদনকারীকে অস্ট্রেলিয়ার স্কিল সিলেক্ট সিস্টেমে একটি এক্সপ্রেশন অফ ইন্টারেস্ট (EOI) জমা দিতে হয় । EOI এর উপর ভিত্তি করে আবেদনকারীকে আমন্ত্রণ জানানো হলে, তারপর পূর্ণাঙ্গ আবেদন জমা দিতে হয় ।


এই ভিসা পেতে আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা এবং বয়সের উপর নির্ভর করে পয়েন্ট দেওয়া হয়। নির্দিষ্ট পয়েন্ট স্কোর অর্জন করলে আবেদনটি বিবেচনা করা হয়। এই সমস্ত ধাপগুলি যতাযত ভাবে ঠিকঠাক ভাবে করা খুবই জরুরি অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্যে । 


টেম্পোরারি স্কিল্ড শোর্টেজ (TSS) ভিসার জন্য, আবেদনকারীকে অস্ট্রেলিয়ার একজন স্বীকৃত স্পন্সর হতে হবে। এই ভিসা সাধারণত ২ থেকে ৪ বছরের জন্য মঞ্জুর করা হয় এবং নির্দিষ্ট কাজের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়।


ওয়ার্কিং হলিডে ভিসার জন্য, আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে এবং এই ভিসা সাধারণত ১২ মাসের জন্য মঞ্জুর করা হয়। 


বাংলাদেশীদের জন্য এই প্রক্রিয়াগুলি পূরণ করতে অনেক সময় এবং খুবই চেষ্টার প্রয়োজন । এছাড়া, প্রাসঙ্গিক তথ্য এবং নথি যথাযথভাবে প্রস্তুত রাখা অতি গুরুত্বপূর্ণ । ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নির্ভরযোগ্য এজেন্ট বা কনসালটেন্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

অস্ট্রেলিয়া ভিসা কিন্তু অনেক ধরনের হয়ে থাকে । যেমন ভিজিট (পর্যটক, টুরিস্ট) ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, জব ভিসা বা কাজের ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা এই ধরনের অনেক ভিসা অস্ট্রেলিয়া সরকারের কাছে রয়েছে। এইগুলির ফি বাংলাদেশীদের জন্যে একেক রকম । 

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - Australia Work Permit Visa

ভিসার ধরন এবং বয়সের উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে বিশেষ করে । অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী এই কথার উপর সার্চ দিয়ে যারা আমাদের এই আর্টিকেলে এসেছেন তাদের জন্যে আমরা চেস্টা করবো খুব সহজে বুজিয়ে বলার জন্যে যে অস্ট্রেলিয়ার কোন ধরনের ভিসার ফি কি পরিমান হতে পারে । 


তবে বলে রাখা ভাল যে আপনার জন্যে ডুয়েল কারেন্সী কার্ড থাকে তাহলে আপনি ঘরে বসেই অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি বাংলাদেশে ঘরে বসেই অনলাইন থেকে প্রদান করতে পারবেন । আমরা নিচে বাংলাদেশিদের জন্যে অস্ট্রেলিয়া কোন ধরনের ভিসা ফি কত তা বলার চেস্টা করছি । 

অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন ধরনের  ভিসার আবেদন ফি

পর্যটক ভিসাকে বলে সাবক্লাস 600 এই ভিসার জন্যে যদি আবেদন করেন তাহলে ফি দিতে হবে AUD 145 থেকে AUD 370 মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৫ হাজার টাকা থেকে ২৯ হাজার ৫০০ টাকার মত ।

স্টুডেন্ট ভিসাকে বলে সাবক্লাস 500 এই ভিসার জন্যে যদি আবেদন করেন তাহলে ফি দিতে হবে প্রায় AUD 630 মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫০ হাজার টাকার মত । 


ওয়ার্ক ভিসার ক্ষেত্রে টেম্পরারি স্কিল্ড শোর্টেজ বা (TSS) সাবক্লাস 482 এই ভিসার জন্যে যদি আবেদন করেন তাহলে ফি দিতে হবে AUD 1290 থেকে AUD 2645 মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লক্ষ ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ২ লক্ষ ১০ হাজার টাকার মত ।


পারিবারিক ভিসার ক্ষেত্রে, যেমন পার্টনার ভিসার জন্যে  সাবক্লাস 820 এবং 801 এই ভিসার জন্যে যদি আবেদন করেন তাহলে ফি দিতে হবে প্রায় AUD 7850 মানে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৬ লক্ষ ২২ হাজার ৫০০ টাকার মত হতে পারে । 


তাছাড়াও যদি ইনভস্টর ভিসা হিসেবে আবেদন করতে চান তাহলে আরো অনেক বেশি হতে পারে । তবে একটি জানিয়ে দেওয়া জরুরি যে, স্বাস্থ্য পরিক্ষা, বায়োমেট্রিক এবং প্রশাসনিক খরচ ও এর বাইরে করতে হয় বা দিতে হয় । এই ফি গুলিও আবেদন ফি এর সাথের অংশ বলে প্রযোজ্য হয় ।  


তবে এই ফি বিষয়ে ভিসা কনসালটেন্টের সাথে বা অস্ট্রেলিয়ার সরকারের ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন । কারন সময়ে এইগুলির পরিবর্তন হতে পারে । 

অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা আবেদন

অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা নিয়ে অনেকের অনেক রকম কথা শোনা যাচ্ছে । অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা আবেদন করা নিয়ে অনেকে অনেক রকম প্রতারনার শিকার হয়েছে বলে শোনা গেছে । 

কিন্তু খুবই সহজ পদ্বতিতে বলা যায় যে, অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা আবেদন করতে হলে টেকনোলজির এই যুগে কারো দারস্থ না হয়েও আবেদন করার জন্যে অস্ট্রেলিয়ার সরকারী ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন এবং সেখান থেকে আবেদন করতে পারবেন সহজেই ।


গিয়ে নিজে আবেদন ফর্ম ডাওনলোড করে নিজের সমস্ত ইনফরমেশন বা তথ্য দিয়ে পূরন করে তারপর বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসে গিয়ে যোগাযোগ করুন । এতে করে প্রতারনার হাত থেকে বেঁচে যাবেন । এই পদ্বতিতে কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনি অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা আবেদন করতে পারবেন । 


তবে অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা নিয়ে যেতে গেলে আপনার ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে । এজেন্সির মাধ্যমে গেলে এই টাকা থেকে দুই এক লাখ টাকা বেশি খরচ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে । 

অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

অস্ট্রেলিয়া সুন্দর্য্যের প্রতি অনেকে আকৃষ্ট আমাদের বাংলাদেশিরা । অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী দিয়ে অনেকে সার্চ করে থাকে অনলাইনে । তবে এই অস্ট্রেলিয়া ভিজিট করতে গেলে আপনার কত টাকা ভিজিট ভিসার জন্যে লাগতে পারে আপনি জানেন কি ? আমরা অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে আবেদন ফি কত লাগতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করেছি ।

অস্ট্রেলিয়া যদি আপনি তিন মাসের কম সময়ের জন্যে যদি ভিজিট করতে যান পরিবারের বা আত্মীয় স্বজনের সাথে দেখা করার মানসিকতা নিয়ে থাকেন তাহলে অস্ট্রেলিয়ার ভিজিট ভিসা ফি বাংলাদেশীদের জন্যে বর্তমানে স্ট্যান্ডার্ট ভিজিট ভিসার জন্যে অস্ট্রেলিয়ান ডলারে AUD 145 ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় ১১৫০০ টাকা ।  

এই থেকে শুরু করে পারিবারিক বা ফ্যামিলি স্ট্রিমে আবেদন করে থাকলে সর্বোচ্চ AUD 370 ডলার বা বাংলাদেশী টাকায় ২৯৫০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে । এই সাথে আরো কিছু খরচ রয়েছে যেমন বায়োমেট্রিক, স্বাস্থ্য পরিক্ষা খরচ এবং প্রশাসনিক খরচ । এইসব খরচ অবশ্যই আবেদন ফি এর সাথে সংযুক্ত ।

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে পরিসমাপ্তি

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা আবেদন ফি এর সাথে অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা ফি কত হতে পারে এই নিয়ে সবিস্তারে আলোচনা করেছি । আশা করি আপনাদের মনের দ্বন্দ শেষ হওয়ার কথা । তারপরও যদি মনের মধ্যে আর তেমন কোন সমস্যা বা জানার ইচ্ছে থাকে তাহলে আমাদের পোস্টের ইমেইল নোটিফিকেশনে গিয়ে জমা রাখতে পারেন অথবা কমেন্ট সেকশনে গিয়ে জানাতে পারেন ।

আমরা চেস্টা করবো আপনাদের সমস্যা সমাধান করার জন্যে । তবে ভুল ত্রূটি হলে আমাদের জানাবেন চেস্টা করবো আরো ভালো করে গুছিয়ে জানানোর জন্যে তবে দয়া করে বাজে কথা কেউ বলবেন না । 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪