স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যেম গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়

সূচীপত্রনিত্যদিনের সমস্যা এই গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা। এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নাই এমন মানুষ পাওয়া খুব কষ্টকর কারণ আমাদের খাওয়া-দাওয়া এবং আমাদের চলাফেরার উপর নির্ভর করে এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি হয়।

তাই আজকের এই নিবন্ধে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা হবে আমার প্রিয় পাঠক বন্ধুরা । এর সাথে আরো অনেক আলোচন থাকছে এই গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা নিয়ে । আশা করি সঙ্গে থাকবেন আপনার উপকার হবে বলে আমরা খুব আশাবাদী। 

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কি 


অম্ল বা এসিডিটির কারণে গ্রাস্ট্রিকের ব্যাথাহয়। গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার কিছু ধরন আছে যা দেখে আমরা বুজতে পারি এইটা পেট ব্যাথা। তার মধ্যে হলো পেটের উপরে খুব ব্যাথালাগবে এবং সাথে জ্বালাপোড়া ও থাকবে। এই ব্যাথাখাওয়ার পর শুরু হয় অবার অনেকের বদহজম ও হয়।

অনেক সময় খালি পেটে থাকলেও এর আবির্ভাব দেখা যায়।  এই সব হলো গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা বন্ধুরা। আবার এছাড়া ও অনেক রকমের গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার শিকার হতে পারেন। তাও আমরা নিচে আলোচনা করব আমার প্রিয় পাঠক বন্ধুরা । চলুন তাহলে এগিয়ে যায় । এই গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায় নিয়ে। 

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার মুল কারন


কোন কারন ছাড়া যেমন কোন কার্য সম্পাদন হয় না। ঠিক তেমন করে কোন ক্রিয়া ছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা হয় না। গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার কিছু কারন রয়েছে । সাধারণত আমরা যারা অনিয়মিত জীবন যাপনে অভ্যস্ত তাদের জন্যে আমাদের এই আর্টিকেল বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে আমি মনে করি। তাহলে জেনে আসি বন্ধুরা গ্যাষ্টিকের পেট ব্যাথার মূল কারণ গুলি কি কি। 

  • অতিরিক্ত এসিডিটি 
  • অনিয়ম খাবার খেলে 
  • অ্যালকোহল পান করলে
  • ধুমপান করলে 
  • বাসি দুর্গন্ধ খাবার খেলে
  • অতিরিক্ত তৈল জাতীয় খাবার খেলে
  • বাইরের ভাজি পোড়া খাবার খেলে
  • হেলিকোব্যাকটর পাইলরি ব্যাকটেরিয়া আক্রমনে


উপরুক্ত সমস্ত কারনে গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথা হওয়ার মুল কারন ।এছাড়াও আরও অনেক কারনে মানুষের পেটে গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথাহতে পারে। 

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার লক্ষণ কি 


গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার লক্ষণ গুলি অনেক প্রকার হয়ে থাকে। এই লক্ষণ গুলি দেখা গেলেই মনে করবেন আপনার অবশ্যই গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা হয়েছে। 

  • দুধ খেলেই সমস্যার সৃষ্টি হওয়া 
  • বমি ভাব থাকবে কিছু খাওয়ার পর 
  • অম্বল হলে মুখে টক ভাব লাগা 
  • মসলা জাতীয় খাবার খেলেই বুকে জ্বালা থাকবে 
  • পেটের হজমের অস্বস্তি  

গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা কোথায় হয়


গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা কোথায় কোথায় হয় তা নিয়ে আমাদের মধ্যে একটি বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। কারণ এই গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা অনেক সময় বুকে ব্যাথা হয় আবার পেটে ও ব্যাথা হয়। তাই আমরা মনে করি থাকি অনেক সময় বুকে ব্যাথা করলেই হয়ত হার্টের সমস্যা হতে পারে। 


আসলে এই বিষয়গুলি নিয়ে আমাদের একটু পরিষ্কার হওয়া দরকার। এই বিভ্রান্তি দূর করতে আমরা কিছু লিস্ট আকারে আপনাকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো বন্ধুরা যে , গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা কোথায় হয়। 

  • পেটের মাঝ বরাবর চিনচিন ব্যাথা করতে পারে 
  • খাওয়ার পর আপনার ব্যাথা বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে 
  • অনেক সময় এই ব্যাথা পিঠে ও চলে যায় বা পিঠে ও ব্যাথা হতে পারে
  • বুকের ডানদিকে সুচের খোঁচার মত ব্যাথা লাগতে পারে 
  • গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা বুকের মাঝখান বরাবর হয় 

তবে মনে রাখতে হবে সবার ক্ষেত্রে এই ব্যাথা একই রকম হতে নাও পারে। তবে এই রকম ব্যাথা হলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করলে সঠিকভাবে আপনাকে ধারণা দিতে পারে।


গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা কি পিঠে হয়


আমরা মনে করি গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা শুধু পেটে বা বুকে হয়। গ্যাস্ট্রিকের কারণে শরীরের অনেক জায়গায় ব্যাথা দেখা দিতে পারে। এই যেমন আমরা এখন যে টপিক নিয়ে কথা বলছি, গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা কি পিঠে হয় ? এই রকম প্রশ্ন অনেকজনের মধ্যে শুনা যায়। 

হ্যা গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা পিঠে হয়। সেটাকে গ্যাস্ট্রিক ব্যাকপেইন বলে। এই ব্যাথা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল কারণে হয়। যা আমাদের অনেকের মধ্যে জানা নেই। তবে পরামর্শ থাকবে এই রকম ব্যাথা গ্যাস্ট্রিকের হলেও আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন। 

তাহলে ই আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন সঠিক ভাবে। তাছাড়াও পিঠের ব্যাথার অন্য কারণ ও রয়েছে। এই রকম ব্যাথাকে সাধারণ ব্যাথা বলে অবহেলা করার কোন কারণ নেই। যেটা আমাদের মত বাঙালিরা বেশি করি। 

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায়


গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নাই এমন কোন মানুষ আমাদের দেশে নেই। যেহেতু আমরা ভাল খাবার এবং ক্যামিক্যাল মুক্ত খাবার পাই না। যার দরুন আমাদের পেটে গ্যাসের সমস্যা হয়। গ্যাস্ট্রিকের কারণে পেটে ব্যাথা হয় ।


গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


কিন্তু আপনি জানেন কি আমাদের আসে পাশে হাতের নাগালেই অনেক কিছু রয়েছে যা আমরা নিত্যদিন ব্যবহার করি বা দেখতে পাই। এই উপাদানগুলি দিয়েই আজকে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সমূহ জনাব।  সাথেই থাকুন আপনার প্রিয় পাঠকগণ।


  • অ্যাপল সাইডার ভিনিগার আমরা ব্যবহার করি। এই উপাদান খাওয়ার মাধ্যেম আপনার গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা দূর করতে পারেন। এই অ্যাপল সাইডার ভিনিগার হজমের সমস্যা দূর করবে। 
  • লবঙ্গ আপনি চিবিয়ে খেলেও গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়াও এই লবঙ্গের সাথে এলাচের দানা গুড়ি করে এক কাপ গরম চায়ের সাথে করে খেতে পারেন। এটিও ঘরোয়া একটি উপাদান যা আপনার গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথা কমাতে খুব উপকারী একটি পন্থা। 
  • আঁশ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। এটি হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাক্টেরিয়া দূর করতে সহায়তা করে। আঁশ জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে সবুজ শাক সবজি, বাদাম এবং বীজ। 
  • আলুর রস খেতে পারেন অথবা কুমড়োর রস, এতে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা আপনার গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথা কমাতে সহায়তা করে প্রচুর। 
  • আদা, লেবু এবং পুদিনা একসাথে মিশিয়ে আপনি চায়ের মত করে খেতে পারেন। একে অনেকে ভেষজ চা বলে সম্বোধন করে থাকে। এটিতে প্রাকৃতিক উপায়ে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমায়। 
  • দই একটু সুস্বাধু খাবার। অনেকে এই দই নিত্যদিন রাতের খাবারের সাথে যুক্ত করেন।  কারণ দই খেলে আপনার খাদ্য সহজে পরিপাক হয় এবং তা গ্যাসের সমস্যা থেকে পেটের ব্যাথা থেকে মুক্তি দেয়। 

গ্যাসট্রিকের পেট ব্যাথার সমাধান


গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার ঘরোয়া উপায় আমরা বলেছি উপরের টপিকে। যারা পড়েছেন তাদের জন্যে আরো থাকছে আমরা বিভিন্ন উপায়ে কিভাবে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার সমাধান কিভাবে করা যায় । আমরা নিম্নোক্ত কিছু গ্যাসট্রিকের পেট ব্যাথার কিছু সমস্যা সমাধানের বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি ।

গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা সমস্যার মূল কারণ খুঁজে বের করুন 


সমস্যা হলে সমাধান নিশ্চয় রয়েছে কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা সমস্যার মূল কারণ গুলি খঁজে বের করুন। কারণ মনে রাখতে হবে প্রত্যেক কিছু একটু সময় নিয়েই চলে। 

আপনার আমার সবার দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ একটি নির্দিষ্ট সময় থাকে। সময়ের বাইরে চললে প্রত্যেক কিন্তু জন্যে আমার অবশ্যই করুন পরিণতি ভোগ করতে হবে। তাই কারণ গুলি খুঁজে বের করুন কিভাবে আপনি এই গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথার সমস্যার হচ্ছে। 

খাবারের পরিবর্তনের গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


নিত্যদিনের খাবারের মধ্যে আপনাকে পরিবর্তন আনতে হবে। খাবারের মাধ্যমে যেহেতু আমাদের গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা বিশেষ করে বেশিরভাগ খাবার থেকে উৎপন্ন হচ্ছে। সেহেতু গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায় হিসেবে আমরা কিছু নির্দিষ্ট উপায় বলার চেষ্টা করছি। নিচে পড়ুন 

  • সময় মেইনটেইন করে খাবার খান। 
  • খাবার ভাল করে চিবিয়ে খান। 
  • খাবারের সাথে সাথেই পানি পান করবেন না। এতে করে পরিপাক তন্ত্রে ব্যাঘাত ঘটতে পারে এবং খাওয়ার আদ ঘন্টা পর পানি পান করলে খাওয়ার ভাল করে হজম হয়। 
  • অতিরিক্ত মসলা জাতিয় খাবার পরিত্যাগ করুন। 
  • সময়ের বাইরে খাবার না খেয়ে অল্প খাওয়ার খান। 
  • বাইরের খাবার যতবেশি পারবেন এড়িয়ে চলুন। 
  • বাসি খাওয়ার বর্জন করুন। অতি অম্ল জাতীয় খাবার পরিত্যাগ করার অভ্যাস করুন।   

অতিরিক্ত মসলা ও তেল থেকে বিরত থাকুন


অতিরিক্ত মসলা জাতিয় খাবার মানুষের পেটে ব্যাথার সৃষ্টি করে। তাই সর্বদা এড়িয়ে চলার অভ্যাস করুন। কারন মসলা জাতিয় খাবার বদহজম হয় এবং এর পর ব্যাথার সৃষ্টি করে। আর তেল সম্পর্কে বলার তেমন কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে হ্যা আমরা সবাই মনে করি তেল বেশির ভাগ গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথার জন্ম দেয়। 

আসলে তা কিন্তু নই আমরা যে ঘরের মধ্যে ভাল তেল দিয়ে খাবার খাই সেই তেল কিন্তু আমাদের মধ্যে ক্ষতি করে না। শুধু দোকানে পোড়া তেল খাবেন না।  আর ঘরের মধ্যে ও অতিরিক্ত তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত তেল আমাদের গ্যাস্ট্রিকের পেটের ব্যাথার তৈরি করতে পারে।  

নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


নিয়মিত ব্যায়াম হতে পারে আপনার গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর প্রধান উপায়   . কারণ ব্যায়াম হচ্ছে মানব শরীরে সব ব্যাধি থেকে মুক্তি দেওয়ার মাধ্যম। নিত্যদিন আপনি সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে কিছু শারীরিক ব্যায়াম করতে পারেন এতে করে উপকার বই অপকার হবে না । নিয়মিত ব্যায়ামে আপনার মাংস বেশি পেশী শক্ত হয় এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে সুস্থতা দেন করবে। 

প্রাণায়াম দ্বারা গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


প্রাণায়াম হচ্ছে প্রাণের আরাম। যা স্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে নিজের শরীরকে নিয়ন্ত্রণ রাখে বা রাখার পদ্বতি। গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিত্যদিন প্রাণায়াম করে তারা গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা এবং হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পায় খুব সহজে ।

কিন্তু প্রাণায়ামের অনেক রকম ধরন আছে যা ভাল একজন ট্রেনার থেকে আপনার শিখতে পারেন। এটি খুব কার্যকর। 

স্বাসপ্রস্বাসের ক্রিয়া যদি সঠিকভাবে পরিচালনা করা যায় তাহলে খুব শিগ্রই গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন এবং ভবিষ্যতে ও আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন।

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যেম গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন মানে হচ্ছে বাইরের খাবার বর্জন করা। অতিরিক্ত তেল অতিরিক্ত মসলা এবং বাসি খাবার থেকে বিরত থাকা। নিজেকে পরিষ্কার পরিছন্ন রাখা। পর্যাপ্ত পানি পান করা , যোগাসন করা, প্রতিদিন ব্যায়াম করা । এইগুলি হচ্ছে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। এইভাবে অনুসরণ করে আপনার গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানো সম্ভব। 

নিয়মিত পানি পান ও স্বাস্থ্যকর খাবারের গ্রহনের মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায়


নিয়মিত পানি পান করা আপনার পেটের গ্যাসের সমস্যা থেকে অনেকাংশে উপকার করে। নিয়মিত পানি পান করলে পেটের গ্যাসগুলি প্রতিরোধ করে । গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথার সমস্যা থেকে চিরতরে সমাধান হিসেবে আপনার স্বাস্থকর খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ।

আপনি সবুজ শাক সবজি খেতে পারেন এবং প্রোটিন সমৃদ্ব খাবার খেতে পারেন। এই স্বাস্থকর খাবার আপনার পেটে বিষাক্ততা তৈরী করার ক্ষেত্রে বিরোধিতা করে এবং আপনাকে একটু সুন্দর দিন উপহার দেয়। 

লেখকের শেষ মন্তব্য গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায় সম্পর্কে


আমাদের নিত্যদিনের সমস্যা যেহেতু এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। সেহেতু আমাদেরকেও সঠিক পথ অবলম্বনের মাধ্যেম গ্যাস্ট্রিকের পেট ব্যাথা কমানোর উপায় গুলি জেনে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪