পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা নাকি উপকারিতা বেশি
পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা নাকি উপকারিতা বেশি তা তুলে ধরার চেষ্টা করবো। যদিও পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা বেশি। তারপর পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে সেই বিষয়ে আমরা সবিস্তারে জানব বন্ধুরা চলুন।
পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম
প্রত্যেক ঔষধ সেবন করার পিছনে যেমন নিয়ম কানুন থাকে। তেমন পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। কারণ এই পাকা কলা মানুষের শরীরের বিভিন্ন অভাব পূরণ করে।
তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম জানব। পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম হিসেবে আমরা যেভাবে কলা খেয়ে থাকি। দোকানে গেলে হটাৎ কলা দেখলেই একটি চিড়ে খেয়ে নিয়। বা ক্ষুধা লাগলেই দোকানে বলে কলা খেয়ে নিই। এইটা কিন্তু একদম ঠিক নই।
খালি পেটে কলা খাওয়া নিয়মের মধ্যে পড়ে না । কলা খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে ভরা পেটে। তাই ভরা পেটে নিয়ম করে সকাল বেলা কলা খান এতে করে আপনার সারাদিনের অনেক উপকার পেয়ে যাবেন। এতক্ষন পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বলার চেষ্টা করেছি বন্ধুরা।
এছাড়া ও আজকে আমরা পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জনাব। এবং এর সাথে থাকছে পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা, সকালে কলা খাওয়ার উপাকারিতা, রাতে কলা খাওয়ার উপাকারিতা, নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা,
কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা, দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা, সকালে পাকা কলা খাওয়ার উপাকারিতা, পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা বিশদ ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
বহু গুনে গুণান্বিত এবং সুস্বাদু একটি ফল হলো এই কলা। কলার বহুমুখী গুন রয়েছে বলে মানুষের মধ্যে পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানার আগ্রহ বেশি। পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা গুলি আমরা লিস্ট আকারে বলার চেষ্টা করছি ।
- পাকা কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম। যা আমাদের হাড় ও দাঁতের জন্যে খুব বেশি উপকারী ।
- পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা হিসেবে আপনি পাবেন ভিটামিন A ভিটামিন C এবং ভিটামিন E এই সব ভিটামিন আমাদের মানব শরীরের অনেক অভাব পূরণ করে থাকে। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে ।
- প্রতিদিন পাকা কলা খেলে হার্টের ব্লক হওয়ার ঝুঁকি কমায়। কারণ পাকা কলা আপনার হার্টের রক্তনালীর জন্যে বেশি উপকারী ।
- পাকা কলার থেকে বেশি পাকা কলার মধ্যে প্রচুর পরিমান পটাশিয়াম থাকে যা আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করে ।
- পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতার ক্ষেত্রে যাদের রক্ত স্বল্পতা রয়েছে তাদের জন্যে খুব ভাল। কারণ পাকা কলার মধ্যে খুব ভাল পরিমান আয়রন থাকার ফলে রক্তস্বল্পতা রোধ করে ।
- পাকা কলায় প্রচুর পরিমান ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্যে বেশি কার্যকর ।
- অতিরিক্ত ওজন কমাতে পাকা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তাররা ।
- কলার মধ্যে লেকটিন নামক প্রোটিন থাকায় এটি ক্যান্সারের জন্যে ও খুব কাজ করে ।
- ত্বকের সুন্দর্য্য এবং ভাল রাখার ক্ষেত্রে খুবই ভাল কাজ করে । তারসাথে মলাশয়ের সুস্থতা ও রক্ষা করে এই পাকা কলা ।
সকালে পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে সকালে কলা খাওয়ার ও উপকারিতা রয়েছে কিছু। সময় মেনে চলার কারণে মানুষের অনেক কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। সময় আমাদের পিছু রয়েছে সর্বদা। তাই সকালে পাকা কলা খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো বন্ধুরা।
সকালে পাকা কলা খেলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্বি করে। কারণ কলাতে ভিটামিন বি৬ রয়েছে।
সকালে কলা খেলে রক্তচাপ নিমন্ত্রন করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে যাদের রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। কারণ কোলে পটাশিয়াম থাকায় সেটি রক্তচাপের জন্যে ভাল কাজ করে।
সকালে কলা খেলে আপনাকে শক্তির যোগান দেবে। কারণ কলার মধ্যে যে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে তা কিন্তু মানব শরীরে দ্রুত শক্তি জোগানোর উৎস হিসেবে কাজ করে।
যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তাদের জন্যে সকালে কলা খাওয়া খুব উপকারী। কারণ কলার মধ্যে ফাইবার থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
মেলাটোনিন হরমোনের প্রভাবে মানুসের ঘুমের আগমন হয়। কিন্তু সকালে কলা খেলে মানসিক অবসাদ কমে এবং মেলাটোনিন হরমোনের আবির্ভাব হয়। অ্যামিনো থাকার কারনে ।
কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা
শুধু কলার কথা বললেই নই । অনেক রকম কলা আমরা দেখতে পাই। তার মধ্যে সবরি কলা, কাঁচ কলা, বিচি কলা, দার্জিলিং কলা, পাহাড়ি কলা, বন কলা এবং কাঁঠালি কলা। এখানে প্রায় সব রকমের কলার মধ্যে গুনাগুন রয়েছে। তবে আবার সব কলার মধ্যে ভাল পরিমানের গুনাগুন পাওয়া যায় না।
কিন্তু কাঁঠালি কলা এর মধ্যে অন্যতম। এই কলার ভাল গুনাগুন তো রয়েছে তার সাথে দাম ও একটু বেশি এবং পাওয়া কষ্টদায়ক। এই কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। উপকারিতার মধ্যে যাদের বাতের ব্যাথা রয়েছে তাদের জন্যে এটি খুবই উপকারী।
তার সাথে যাদের মাথা ব্যথার সমস্যা লেগেই থাকে তাদের জন্যে ও খুব উপকারী। তাছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং রক্তশূন্যতার অভাব পূরণ করতে কাঁঠালি কলার অবদান অনস্বীকার্য। তবে হলুদ রঙের পাকা কলার মধ্যে পুষ্টিগুণ বেশি। এবং ডাক্তারেরা এই হলুদ রঙের কলাকে বেশি রেফার করে থাকে ।
রাতে পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলা যেহেতু একটু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল, সেহেতু পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে একটু জেনে আসা দরকার । আমরা চলুন রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো।
রাতে ঘুম যাওয়ার আগে মানুষেরা কতকিছু করে থাকে। শুধু মাত্র আরামদায়ক ঘুম হওয়ার জন্যে। কেউ বই পড়ে। কেউ মেডিশন করেন আবার বিভিন্ন জন্যে ভিবিন্ন রকম উপায় খুঁজে বেড়াই। কিন্তু ভারতীয় এক পুষ্টিবিদ বলছেন মানুষের সুখের নিদ্রার জন্যে ফলের জুড়িতে মহামূল্যবান ফলের সংগ্রহ রয়েছে।
যা আমরা জানিনা। হ্যা এইখানে ভারতীয় পুষ্টিবিদ কলার কথায় তুলে ধরেছেন। রাতের বেলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বলেছেন তিনি। রাতে কলা খেলে মানুষের শরীরে মেলাটোনিন হরমোন বৃদ্বি পায়। আবার পাকা কলাতে অ্যামিনো এসিড ট্রিপটোফ্যান থাকার কারণে এটি বেশি আরামদায়ক ঘটনার জন্ম দেয়।
এই ট্রিপটোফ্যান হলো মানুষের স্নায়ুসংবেদন সৃষ্টিকারী একটু প্রাকৃতিক উপাদান। যা মানুষকে খুবই আরাম প্রদান করে রাত্রের ঘুমের জন্যে। শুধু শরীর নই পাকা কলা মানুষের মানসিক ভাবে ও সংকেত দেয় যে ঘুমের।
দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা
দুধ কলা খাইনি এমন কোন মানুষ আছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ এটি একটু ছোটকালের জন্যে খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। কিন্তু এই দুধ কলা আমাদের শরীরের যে কি পুষ্টিগুণের যোগান দিত আমরা সেটি তখন বুজতাম না।
কিন্তু এখনকার দিনে এসে আমরা হয়ত সেটি বুজতে পারছি। একে দুধের মধ্যে সর্বগুণ রয়েছে এবং এটি একটি শর্করা জাতীয় খাবার তার সাথে কলা মিশিয়ে খাওয়া মানে একটি অন্যতম উপভোগ্য বিষয়। দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে আমাদের ওজন বৃদ্ধির জন্যে খুবই উপকারী।
এবং তার সাথে শরীর গঠন করার জন্যে একটি খুবই জরুরি খাওয়ার। পুষ্টিবিদরা যে শিশুদের ওজন কম এবং শরীরিক গঠন ভংগুর তাদের জন্যে এই দুধ কলা খাওয়ার জন্যে বলে থাকেন।
দুধে প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর এবং এতে ক্যালসিয়াম থাকে অনেক। এবং দুধে ১০০ গ্রামের মধ্যে ৪২ থাকে ক্যালোরি। আবার এর সাথে কলা মিশিয়ে একসাথে দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা আর বলার কি আছে।
গর্ভাবস্থায় পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
পাকা কলা গর্ববতী মায়ের জন্যে খুবই উপকারী। গর্ভবস্থায় পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা বলতে গেলে অনাগত সন্তান এবং মা দুজনের জন্যেই খুবই উপকারী । গর্ভাবস্থায় পাকা কলা মায়ের জন্যে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেই। এবং তার সাথে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় ।
এবং পাকা কলার মধ্যে ক্যালরি থাকার কারণে গর্ববস্থায় মায়ের এবং শিশুর ওজন হ্রাস করার একটি উপকারী ফল হিসেবে কাজ করে। তাছাড়াও কলাতে ভিটামিন বি সি রয়েছে এবং পটাশিয়ামের পরিমান থাকার কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা
নিত্যদিন আমরা কোন না কোন ফল খেয়ে থাকি। তা সেটা যেকোন ফল হোক। কিন্তু আপনি জানেন কি নিয়মিত পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা কি ? না হয়ত অনেকে জানেন না। আজকে কলার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা নিয়মিত কলা খেলে কি উপকার হয় সেটা জানার জন্যে এগিয়ে যায় চলুন বন্ধুরা।
প্রতিদিন কলা খেলে আমাদের জানার বাইরেও অনেক সমস্যা থেকে আমরা পরিত্রান পাই। সেগুলি হলো , নিয়মিত কলা খেলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পায়।
কারণ হিসেবে আমরা অনেক কিছু ই জানিনা। পাকা কলাতে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এই উপাদান মানুশের শরীরে আমূল পরিবর্তন এনে দেয়। আবার আমাদের শরিরে কোলেস্টেরল কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা যেমন আছে তেমন করে কিছু অপকারিতা ও আছে। পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে যাদের মধ্যে কিছু দৈহিক সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য। আমরা পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বলার চেষ্টা করবো। কাদের জন্যে এই পাকা কলা অপকার বয়ে আনবে ।
আমরা যে সব কলা খায় তা সবসময় প্রাকৃতিক ভাবে পাকা কলা পাই না। রাসায়নিক ভাবে বাজারে কলাগুলি পাকিয়ে থাকে বিভিন্ন রকম রাসায়নিক ঔষধ দিয়ে। আবার পাকা কলার মধ্যে শর্করার আধিক্য থাকায়। যা আমাদের পেট ব্যথার সমস্যা হতে পারে ।
হাইপারক্যালমিয়া এটি একটি রোগের নাম। যেহেতু কলার মধ্যে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম বেড়ে গেলে এই রোগের দেখা দেয়। রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদ্স্পন্দনের মাত্রা অনিয়ম হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তাই যাদের মধ্যে হাইপারক্যালেমিয়া রোগ রয়েছে তারা পাকা কলা খাওয়া এড়িয়ে চলবেন।
পাকা কলার মধ্যে টারমাইন নামক এক ধরনের উপাদান থাকার কারনে মাইগ্রেনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের কলা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
পাকা কলার মধ্যে প্রচুর পরিমানে ক্যালোরি থাকার কারণে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভবনা প্রবল।
নার্ভ মানে হলো স্নায়ু। স্নায়ুতন্ত্রের অপকার করে হচ্ছে এই পাকা কলা। কারণ কলার মধ্যে ভিটামিন বি ৬ রয়েছে। বেশি পরিমানে ভিটামিন বি ৬ স্নায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে ।
আমরা জানি চকলেট দাঁতের জন্যে খুব ক্ষতিকর। কিন্তু পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা বলছেন। পাকা কলাতে শর্করা বেশি পরিমানে থাকার কারণে দাঁতের সমস্যা আছে তাদেরকে পাকা কলা খাওয়ার নিষেধ করেছেন । এটি দাঁতের সমস্যার মানুষের জন্যে পাকা কলা খেলে অপকার বয়ে আনে ।
কলা এমনিতেও যেহেতু মিষ্টি সেহেতু বেশি পরিমানে কলা খেলে। সুগারের পরিমান বাড়তে পারে ।
কিডনি সবসময় রক্ত থেকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম অপসারণ করে থাকে । পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতার মধ্যে আরেকটি হচ্ছে কিডনির সমস্যা । যাদের কিডনি সম্পূর্ণ রূপে কাজ করতে ব্যর্থ তাদের জন্যে পাকা কলা খাওয়া একটি বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ কলাতে পটাশিয়াম রয়েছে ।
পাঠকদের জন্যে লেখকের শেষ কথা
এতক্ষন আমরা পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা নাকি উপকারিতা বেশি তা নিয়ে অনেক্ষন আলোচনা করেছি বন্ধুরা। তবে পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা স্বরূপ বলা যায় কলা বহু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। আবার অন্যদিকে পাকা কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বলা যায়। যাদের শারীরিক সমস্যা রয়েছে তাদের একটু দেখে শুনে পাকা কলা খাওয়া বা বর্জন করা কর্তব্য শরীর রক্ষার্থে। তবে খালি পেতে কলা খাবেন না ।
অনেকের জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQ)
দিনে কয়টা কলা খাওয়া শরীরে পক্ষে উপকারিতা বয়ে আনে ?
দিনে কয়টা কলা খাওয়া যাবে বা আপনার জন্য উপকার বয়ে আনবে তার জন্যে কোন নির্দিষ্টতা নেই। কিন্তু ১টা বা ২ টা কলা খেলে আপনার শরীরের জন্যে যথেষ্ঠ বলে ধরে নেওয়া যায়।
কখন কলা খাওয়া উচিত নয়?
খালি পেটে কখনো কলা খাওয়া উচিত নই। কিন্তু সকাল বেলা একটি কলা আপনার সারাদিনের জন্যে খুব উপকার বয়ে আনে।
কাশি হলে পাকা কলা খাওয়া যায় কি?
কাশি হলে অনেকে পাকা কলা খাই না। কারণ পাকা কলা সে সমস্যা আরো ঠান্ডা বাড়াতে পারে বলে ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। কিন্তু ডা: নিশাত শারমিনের মতে কাশি বা ঠান্ডা লেগে গেলে না খাওয়ার জন্যে বলেছেন। তবে কলার সাথে কাশি বা ঠান্ডা লাগার কোন সম্পর্কে নেই ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url